কমলাকান্ত
- কমলাকান্ত
- বিজ্ঞাপন
- কমলাকান্তের দপ্তর
- প্রথম সংখ্যা : একা : “কে গায় ওই”
- দ্বিতীয় সংখ্যা : মনুষ্য ফল
- তৃতীয় সংখ্যা : ইউটিলিটি বা উদর-দর্শন
- চতুর্থ সংখ্যা : পতঙ্গ
- পঞ্চম সংখ্যা : আমার মন
- ষষ্ঠ সংখ্যা : চন্দ্রালোকে
- সপ্তম সংখ্যা : বসন্তের কোকিল
- অষ্টম সংখ্যা : স্ত্রীলোকের রূপ
- নবম সংখ্যা : ফুলের বিবাহ
- দশম সংখ্যা : বড় বাজার
- একাদশ সংখ্যা : আমার দুর্গোৎসব
- দ্বাদশ সংখ্যা : একটি গীত
- ত্রয়োদশ সংখ্যা : বিড়াল
- চতুদর্শ সংখ্যা : ঢেঁকি
- কমলাকান্তের পত্র
- প্রথম সংখ্যা : কি লিখিব?
- দ্বিতীয় সংখ্যা : পলিটিক্স্
- তৃতীয় সংখ্যা : বাঙ্গালীর মনুষ্যত্ব
- চতুর্থ সংখ্যা : বুড়া বয়সের কথা
- পঞ্চম সংখ্যা : কমলাকান্তের বিদায়
- কমলাকান্তের জোবানবন্দী
- কাকাতুয়া : শ্রীকমলাকান্ত চক্রবর্ত্তী প্রণীত
কমলাকান্তের দপ্তর
- কমলাকান্তের দপ্তর
- প্রথম সংখ্যা : একা : “কে গায় ওই”
- দ্বিতীয় সংখ্যা : মনুষ্য ফল
- তৃতীয় সংখ্যা : ইউটিলিটি বা উদর-দর্শন
- চতুর্থ সংখ্যা : পতঙ্গ
- পঞ্চম সংখ্যা : আমার মন
- ষষ্ঠ সংখ্যা : চন্দ্রালোকে
- সপ্তম সংখ্যা : বসন্তের কোকিল
- অষ্টম সংখ্যা : স্ত্রীলোকের রূপ
- নবম সংখ্যা : ফুলের বিবাহ
- দশম সংখ্যা : বড় বাজার
- একাদশ সংখ্যা : আমার দুর্গোৎসব
- দ্বাদশ সংখ্যা : একটি গীত
- ত্রয়োদশ সংখ্যা : বিড়াল
- চতুদর্শ সংখ্যা : ঢেঁকি
বিবিধ প্রবন্ধ
- বিবিধ প্রবন্ধ
- প্রথম ভাগ
- উত্তরচরিত
- গীতিকাব্য
- প্রকৃত এবং অতিপ্রকৃত
- বিদ্যাপতি ও জয়দেব
- আর্য্যজাতির সূক্ষ্ম শিল্প
- দ্রৌপদী
- অনুকরণ
- শকুন্তলা, মিরন্দা এবং দেব্দিমোনা
- বাঙ্গালির বাহুবল
- ভালবাসার অত্যাচার
- জ্ঞান
- সাংখ্যদর্শন
- ভারত-কলঙ্ক : ভারতবর্ষ পরাধীন কেন?
- ভারতবর্ষের স্বাধীনতা এবং পরাধীনতা
- প্রাচীন ভারতবর্ষের রাজনীতি : নারদবাক্য
- প্রাচীনা এবং নবীনা
- দ্বিতীয় ভাগ
- ধর্ম্ম এবং সাহিত্য
- চিত্তশুদ্ধি
- গৌরদাস বাবাজির ভিক্ষার ঝুলি
- কাম
- বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন
- ত্রিদেব সম্বন্ধে বিজ্ঞানশাস্ত্র কি বলে
- বঙ্গদর্শনের পত্র-সূচনা
- সঙ্গীত
- বঙ্গদেশের কৃষক
- বহুবিবাহ
- বঙ্গে ব্রাহ্মণাধিকার
- বাঙ্গালা শাসনের কল
- বাঙ্গালার ইতিহাস
- বাঙ্গালার কলঙ্ক
- বাঙ্গালার ইতিহাস সম্বন্ধে কয়েকটি কথা
- বাঙ্গালার ইতিহাসের ভগ্নাংশ
- বাঙ্গালীর উৎপত্তি
- বাহুবল ও বাক্যবল
- বাঙ্গালা ভাষা
- মনুষ্যত্ব কি?
- লোকশিক্ষা
- রামধন পোদ
প্রথম ভাগ
- প্রথম ভাগ
- উত্তরচরিত
- গীতিকাব্য
- প্রকৃত এবং অতিপ্রকৃত
- বিদ্যাপতি ও জয়দেব
- আর্য্যজাতির সূক্ষ্ম শিল্প
- দ্রৌপদী
- অনুকরণ
- শকুন্তলা, মিরন্দা এবং দেব্দিমোনা
- বাঙ্গালির বাহুবল
- ভালবাসার অত্যাচার
- জ্ঞান
- সাংখ্যদর্শন
- ভারত-কলঙ্ক : ভারতবর্ষ পরাধীন কেন?
- ভারতবর্ষের স্বাধীনতা এবং পরাধীনতা
- প্রাচীন ভারতবর্ষের রাজনীতি : নারদবাক্য
- প্রাচীনা এবং নবীনা
দ্বিতীয় ভাগ
- দ্বিতীয় ভাগ
- ধর্ম্ম এবং সাহিত্য
- চিত্তশুদ্ধি
- গৌরদাস বাবাজির ভিক্ষার ঝুলি
- কাম
- বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন
- ত্রিদেব সম্বন্ধে বিজ্ঞানশাস্ত্র কি বলে
- বঙ্গদর্শনের পত্র-সূচনা
- সঙ্গীত
- বঙ্গদেশের কৃষক
- বহুবিবাহ
- বঙ্গে ব্রাহ্মণাধিকার
- বাঙ্গালা শাসনের কল
- বাঙ্গালার ইতিহাস
- বাঙ্গালার কলঙ্ক
- বাঙ্গালার ইতিহাস সম্বন্ধে কয়েকটি কথা
- বাঙ্গালার ইতিহাসের ভগ্নাংশ
- বাঙ্গালীর উৎপত্তি
- বাহুবল ও বাক্যবল
- বাঙ্গালা ভাষা
- মনুষ্যত্ব কি?
- লোকশিক্ষা
- রামধন পোদ
কৃষ্ণচরিত্র
- কৃষ্ণচরিত্র
- প্রথম খণ্ড : উপক্রমণিকা
- প্রথম পরিচ্ছেদ—গ্রন্থের উদ্দেশ্য
- দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ—কৃষ্ণের চরিত্র কিরূপ ছিল, তাহা জানিবার উপায় কি?
- তৃতীয় পরিচ্ছেদ—মহাভারতের ঐতিহাসিকতা
- চতুর্থ পরিচ্ছেদ—মহাভারতের ঐতিহাসিকতা
- পঞ্চম পরিচ্ছেদ—কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ কবে হইয়াছিল
- ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ—পাণ্ডবদিগের ঐতিহাসিকতা
- সপ্তম পরিচ্ছেদ—পাণ্ডবদিগের ঐতিহাসিকতা
- অষ্টম পরিচ্ছেদ—কৃষ্ণের ঐতিহাসিকতা
- নবম পরিচ্ছেদ—মহাভারতে প্রক্ষিপ্ত
- দশম পরিচ্ছেদ—প্রক্ষিপ্তনির্বাচনপ্রণালী
- একাদশ পরিচ্ছেদ—নির্বাচনের ফল
- দ্বাদশ পরিচ্ছেদ—অনৈসর্গিক বা অতিপ্রকৃত
- ত্রয়োদশ পরিচ্ছেদ—ঈশ্বর পৃথিবীতে অবতীর্ণ হওয়া কি সম্ভব?
- চতুর্দশ পরিচ্ছেদ—পুরাণ
- পঞ্চদশ পরিচ্ছেদ—পুরাণ
- ষোড়শ পরিচ্ছেদ—হরিবংশ
- সপ্তদশ পরিচ্ছেদ—ইতিহাসাদির পৌর্বাপর্য
- দ্বিতীয় খণ্ড
- প্রথম পরিচ্ছেদ—যদুবংশ
- দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ—কৃষ্ণের জন্ম
- তৃতীয় পরিচ্ছেদ—শৈশব
- চতুর্থ পরিচ্ছেদ—কৈশোর লীলা
- পঞ্চম পরিচ্ছেদ—ব্রজগোপী-বিষ্ণুপুরাণ
- ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ—ব্রজগোপী-হরিবংশ
- সপ্তম পরিচ্ছেদ—ব্রজ গোপী-ভাগবত-বস্ত্রহরণ
- অষ্টম পরিচ্ছেদ—ব্রজগোপী-ভাগবত
- নবম পরিচ্ছেদ—ব্রজগোপী-ভাগবত
- দশম পরিচ্ছেদ—শ্রীরাধা
- একাদশ পরিচ্ছেদ—বৃন্দাবনলীলার পরিসমাপ্তি
- তৃতীয় খণ্ড
- প্রথম পরিচ্ছেদ—কংসবধ
- দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ—শিক্ষা
- তৃতীয় পরিচ্ছেদ—জরাসন্ধ
- চতুর্থ পরিচ্ছেদ—কৃষ্ণের বিবাহ
- পঞ্চম পরিচ্ছেদ—নরকবধাদি
- ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ—দ্বারকাবাস-স্যমন্তক
- সপ্তম পরিচ্ছেদ—কৃষ্ণের বহুবিবাহ
- চতুর্থ খণ্ড
- প্রথম পরিচ্ছেদ—দ্রৌপদীস্বয়ংবর
- দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ—কৃষ্ণ-যুধিষ্ঠির-সংবাদ
- তৃতীয় পরিচ্ছেদ—সুভদ্রাহরণ
- চতুর্থ পরিচ্ছেদ—খাণ্ডবদাহ
- পঞ্চম পরিচ্ছেদ—কৃষ্ণের মানবিকতা
- ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ—জরাসন্ধবধের পরামর্শ
- সপ্তম পরিচ্ছেদ—কৃষ্ণ-জরাসন্ধ-সংবাদ
- অষ্টম পরিচ্ছেদ—ভীম-জরাসন্ধের যুদ্ধ
- নবম পরিচ্ছেদ—অর্ঘাভিহরণ
- দশম পরিচ্ছেদ—শিশুপালবধ
- একাদশ পরিচ্ছেদ—পাণ্ডবের বনবাস
- পঞ্চম খণ্ড
- প্রথম পরিচ্ছেদ—মহাভারতের যুদ্ধের সেনোদ্যোগ
- দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ—সঞ্জয়যান
- তৃতীয় পরিচ্ছেদ—যানসন্ধি
- চতুর্থ পরিচ্ছেদ—শ্রীকৃষ্ণের হস্তিনা-যাত্রার প্রস্তাব
- পঞ্চম পরিচ্ছেদ—যাত্রা
- ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ—হস্তিনায় প্রথম দিবস
- সপ্তম পরিচ্ছেদ—হস্তিনায় দ্বিতীয় দিবস
- অষ্টম পরিচ্ছেদ—কৃষ্ণকর্ণসংবাদ
- নবম পরিচ্ছেদ—উপসংহার
- ষষ্ঠ খণ্ড
- প্রথম পরিচ্ছেদ—ভীষ্মের যুদ্ধ
- দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ—জয়দ্রথবধ
- তৃতীয় পরিচ্ছেদ—দ্বিতীয় স্তরের কবি
- চতুর্থ পরিচ্ছেদ—ঘটোৎকচবধ
- পঞ্চম পরিচ্ছেদ—দ্রোণবধ
- ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ—কৃষ্ণকথিত ধর্মতত্ত্ব
- সপ্তম পরিচ্ছেদ—কর্ণবধ
- অষ্টম পরিচ্ছেদ—দুর্যোধনবধ
- নবম পরিচ্ছেদ—যুদ্ধশেষ
- দশম পরিচ্ছেদ—বিধি সংস্থাপন
- একাদশ পরিচ্ছেদ—কামগীতা
- দ্বাদশ পরিচ্ছেদ—কৃষ্ণপ্রয়াণ
- সপ্তম খণ্ড
- প্রথম পরিচ্ছেদ—যদুবংশধ্বংস
- দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ—উপসংহার
- পরিশিষ্ট
প্রথম খণ্ড
- প্রথম খণ্ড : উপক্রমণিকা
- প্রথম পরিচ্ছেদ—গ্রন্থের উদ্দেশ্য
- দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ—কৃষ্ণের চরিত্র কিরূপ ছিল, তাহা জানিবার উপায় কি?
- তৃতীয় পরিচ্ছেদ—মহাভারতের ঐতিহাসিকতা
- চতুর্থ পরিচ্ছেদ—মহাভারতের ঐতিহাসিকতা
- পঞ্চম পরিচ্ছেদ—কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ কবে হইয়াছিল
- ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ—পাণ্ডবদিগের ঐতিহাসিকতা
- সপ্তম পরিচ্ছেদ—পাণ্ডবদিগের ঐতিহাসিকতা
- অষ্টম পরিচ্ছেদ—কৃষ্ণের ঐতিহাসিকতা
- নবম পরিচ্ছেদ—মহাভারতে প্রক্ষিপ্ত
- দশম পরিচ্ছেদ—প্রক্ষিপ্তনির্বাচনপ্রণালী
- একাদশ পরিচ্ছেদ—নির্বাচনের ফল
- দ্বাদশ পরিচ্ছেদ—অনৈসর্গিক বা অতিপ্রকৃত
- ত্রয়োদশ পরিচ্ছেদ—ঈশ্বর পৃথিবীতে অবতীর্ণ হওয়া কি সম্ভব?
- চতুর্দশ পরিচ্ছেদ—পুরাণ
- পঞ্চদশ পরিচ্ছেদ—পুরাণ
- ষোড়শ পরিচ্ছেদ—হরিবংশ
- সপ্তদশ পরিচ্ছেদ—ইতিহাসাদির পৌর্বাপর্য
দ্বিতীয় খণ্ড
- দ্বিতীয় খণ্ড
- প্রথম পরিচ্ছেদ—যদুবংশ
- দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ—কৃষ্ণের জন্ম
- তৃতীয় পরিচ্ছেদ—শৈশব
- চতুর্থ পরিচ্ছেদ—কৈশোর লীলা
- পঞ্চম পরিচ্ছেদ—ব্রজগোপী-বিষ্ণুপুরাণ
- ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ—ব্রজগোপী-হরিবংশ
- সপ্তম পরিচ্ছেদ—ব্রজ গোপী-ভাগবত-বস্ত্রহরণ
- অষ্টম পরিচ্ছেদ—ব্রজগোপী-ভাগবত
- নবম পরিচ্ছেদ—ব্রজগোপী-ভাগবত
- দশম পরিচ্ছেদ—শ্রীরাধা
- একাদশ পরিচ্ছেদ—বৃন্দাবনলীলার পরিসমাপ্তি
চতুর্থ খণ্ড
- চতুর্থ খণ্ড
- প্রথম পরিচ্ছেদ—দ্রৌপদীস্বয়ংবর
- দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ—কৃষ্ণ-যুধিষ্ঠির-সংবাদ
- তৃতীয় পরিচ্ছেদ—সুভদ্রাহরণ
- চতুর্থ পরিচ্ছেদ—খাণ্ডবদাহ
- পঞ্চম পরিচ্ছেদ—কৃষ্ণের মানবিকতা
- ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ—জরাসন্ধবধের পরামর্শ
- সপ্তম পরিচ্ছেদ—কৃষ্ণ-জরাসন্ধ-সংবাদ
- অষ্টম পরিচ্ছেদ—ভীম-জরাসন্ধের যুদ্ধ
- নবম পরিচ্ছেদ—অর্ঘাভিহরণ
- দশম পরিচ্ছেদ—শিশুপালবধ
- একাদশ পরিচ্ছেদ—পাণ্ডবের বনবাস
ষষ্ঠ খণ্ড
- ষষ্ঠ খণ্ড
- প্রথম পরিচ্ছেদ—ভীষ্মের যুদ্ধ
- দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ—জয়দ্রথবধ
- তৃতীয় পরিচ্ছেদ—দ্বিতীয় স্তরের কবি
- চতুর্থ পরিচ্ছেদ—ঘটোৎকচবধ
- পঞ্চম পরিচ্ছেদ—দ্রোণবধ
- ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ—কৃষ্ণকথিত ধর্মতত্ত্ব
- সপ্তম পরিচ্ছেদ—কর্ণবধ
- অষ্টম পরিচ্ছেদ—দুর্যোধনবধ
- নবম পরিচ্ছেদ—যুদ্ধশেষ
- দশম পরিচ্ছেদ—বিধি সংস্থাপন
- একাদশ পরিচ্ছেদ—কামগীতা
- দ্বাদশ পরিচ্ছেদ—কৃষ্ণপ্রয়াণ
ধর্ম্মতত্ত্ব
- ধর্মতত্ত্ব
- ভূমিকা
- প্রথম অধ্যায় : দুঃখ কি?
- দ্বিতীয় অধ্যায় : সুখ কি?
- তৃতীয় অধ্যায় : ধর্ম্ম কি?
- চতুর্থ অধ্যায় : মনুষ্যত্ব কি?
- পঞ্চম অধ্যায় : অনুশীলন
- ষষ্ঠ অধ্যায় : সামঞ্জস্য
- সপ্তম অধ্যায় : সামঞ্জস্য ও সুখ
- অষ্টম অধ্যায় : শারীরিকী বৃত্তি
- নবম অধ্যায় : জ্ঞানার্জ্জনী বৃত্তি
- দশম অধ্যায় : মনুষ্যে ভক্তি
- একাদশ অধ্যায় : ঈশ্বরে ভক্তি
- দ্বাদশ অধ্যায় : ভক্তি
- ত্রয়োদশ অধ্যায়-ভক্তি
- চতুর্দ্দশ অধ্যায়-ভক্তি
- পঞ্চদশ অধ্যায়-ভক্তি
- ষোড়শ অধ্যায়-ভক্তি
- সপ্তদশ অধ্যায়-ভক্তি
- অষ্টাদশ অধ্যায়-ভক্তি
- ঊনবিংশতিতম অধ্যায়-ভক্তি
- বিংশতিতম অধ্যায়-ভক্তি
- একবিংশতিতম অধ্যায়-প্রীতি
- দ্বাবিংশতিতম অধ্যায়-আত্মপ্রীতি
- ত্রয়োবিংশতিতম অধ্যায়-স্বজনপ্রীতি
- চতুর্ব্বিংশতিতম অধ্যায়-স্বদেশপ্রীতি
- পঞ্চবিংশতিতম অধ্যায়-পশুপ্রীতি
- ষড়্বিংশতিতম অধ্যায়-দয়া
- সপ্তবিংশতিতম অধ্যায়-চিত্তরঞ্জিনী বৃত্তি
- অষ্টাবিংশতিতম অধ্যায়-উপসংহার
- ক্রোড়পত্র
বেতাল পঞ্চবিংশতি
- বেতাল পঞ্চবিংশতি
- উপক্ৰমণিকা
- প্ৰথম উপাখ্যান
- দ্বিতীয় উপাখ্যান
- তৃতীয় উপাখ্যান
- চতুর্থ উপাখ্যান
- পঞ্চম উপাখ্যান
- ষষ্ঠ উপাখ্যান
- সপ্তম উপাখ্যান
- অষ্টম উপাখ্যান
- নবম উপাখ্যান
- দশম উপাখ্যান
- একাদশ উপাখ্যান
- দ্বাদশ উপাখ্যান
- ত্ৰয়োদশ উপাখ্যান
- চতুর্দশ উপাখ্যান
- পঞ্চদশ উপাখ্যান
- ষোড়শ উপাখ্যান
- সপ্তদশ উপাখ্যান
- অষ্টাদশ উপাখ্যান
- উনবিংশ উপাখ্যান
- বিংশ উপাখ্যান
- একবিংশ উপাখ্যান
- দ্বাবিংশ উপাখ্যান
- ত্ৰয়োবিংশ উপাখ্যান
- চতুর্বিংশ উপাখ্যান
- পঞ্চবিংশ উপাখ্যান
- উপসংহার
অগ্রন্থিত বঙ্কিম ও অন্যান্য
- BENGALI SELECTIONS
- অগ্রন্থিত বঙ্কিম ও অন্যান্য
- নূতন গ্রন্থের সমালোচনা
- সর্ উইলিয়ম গ্রে ও সর্ জর্জ কাম্বেল
- পলাশির যুদ্ধ
- THREE YEARS IN EUROPE
- বঙ্গে দেবপূজা
- বঙ্গদর্শনের বিদায় গ্রহণ
- প্রাপ্ত গ্রন্থের সংক্ষিপ্ত সমালোচন
- কল্পতরু*
- বঙ্গদর্শন
- দুর্গা
- বৃত্রসংহার
- সূচনা [‘প্রচার’]
- জন ষ্টুয়ার্ট মিল
- প্রাপ্ত গ্রন্থের সংক্ষিপ্ত সমালোচনা
- আদি ব্রাহ্ম সমাজ ও “নব হিন্দু সম্প্রদায়”
- জ্ঞান সম্বন্ধে দার্শনিক মত
- লর্ড রিপণের উৎসবের জমা-খরচ
- জাতিবৈর
- কৃষ্ণচরিত্র*
- আগামী বৎসরে প্রচার যেরূপ হইবে
- মানস বিকাশ
- ঋতুবর্ণন
- মাসিক সংবাদ
- নিশীথ রাক্ষসীর কাহিনী
- ভিক্ষা
- নাটিকা
- বিরহিণীর দশ দশা
- ভারতবর্ষীয় বিজ্ঞান সভা
- বঙ্কিমচন্দ্রের শেষ উইল
- অসম্পূর্ণ নাটক
- মাসিক সংবাদ
- পরিশিষ্ট
আল-কুরআনের শিক্ষা
- আল-কুরআনের শিক্ষা
- অনুবাদকের আরয
- আমরাও তোমাদের সাথে অপেক্ষারত
- লেখকের আরয
- অপশক্তিধরদের আলোকিত চিন্তা চেতনা
- আল্লাহ্ কি হিংস্রতা এবং জুলম করেন?
- মানবাধিকার ও আমেরিকা
- ইসলাম ও কুফুরীর দ্বন্ধ
- ফোরকানুল হকের উদ্দেশ্য ও পরিকল্পনা
- কোরআন সংরক্ষণের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
- কুরআন মাজীদের সাত ক়েরাত
- নে’মতের বহিঃপ্রকাশ
- কোরআন মাজীদের চেলেঞ্জ কি?
- ফোরকানুল হকের ফেতনা
- ফোরকানুল হকের শয়তানি
নব্য জাপান ও রুষ জাপান যুদ্ধের ইতিহাস
- নব্য জাপান ও রুষ জাপান যুদ্ধের ইতিহাস
- প্রথম সংস্করণের ভূমিকা।
- দ্বিতীয় সংস্করণের বিজ্ঞাপন।
- ভৌগলিক বৃত্তান্ত।
- ঐতিহাসিক বৃত্তান্ত: প্রাচীনযুগ।
- ঐতিহাসিক বৃত্তান্ত: মধ্যযুগ।
- ঐতিহাসিক বৃত্তান্ত: নবযুগ।
- ধর্ম্মপ্রণালী।
- সামাজিক রীতিনীতি।
- জাপানের শিক্ষা-প্রণালী।
- জাপানের সাহিত্য ও সংবাদপত্র।
- জাপান সাম্রাজ্যের গঠনপ্রণালী ও রাজনীতি।
- জাপানের বাণিজ্য।
- জাপানের সমর বল।
- জাপানের নানাকথা।
- রুষ ও জাপান যুদ্ধের ইতিহাস।
ইস্তাহার
- ইস্তাহার
- মুখবন্ধ
- ইস্তাহার
- মশাল
- জনতা
- আদিম ও আগামী
- চোখ
- জেহাদ
- রাজনীতি
- সঙ্কট
- বন্যা
- জবানবন্দী
- নেতা
- শকুনির পাশা
- মহাজীবন
- যৌথ
- জালিয়াত
- সাংবাদিক
- কুতুব মিনার
- বাংলা দেশ
- হিপি
- চন্দ্রকাব্য
- পিঞ্জরে বন্দী
- বেনামী সার্কাস
- আরশি
- রঙের গোলাম
- শোষক মশক
- মুক্তির নিমন্ত্রণ
- বীরবরণ
- জলছবি
- বিকল্প
- মুক
- প্রতিবাদ
- প্রস্তরমূর্তি
- নিরুপায়
- বিনষ্ট
- প্রস্থান
- সংশোধন
- বিবৃতি
- সেই লোকটি
- পলাতক
- মাটি ও মানুষ
- মৃত্যু
- গরীয়সী
- প্রণাম
শরৎ গল্প সমগ্র
- শরৎ গল্প সমগ্র
- বিন্দুর ছেলে
- রামের সুমতি
- পথ-নির্দেশ
- মেজদিদি
- দর্পচূর্ণ
- আঁধারে আলো
- কাশীনাথ
- আলো ও ছায়া
- বোঝা
- মন্দির
- অনুপমার প্রেম
- হরিচরণ
- স্বামী
- একাদশী বৈরাগী
- ছবি
- বিলাসী
- মামলার ফল
- হরিলক্ষ্মী
- মহেশ
- বাল্যস্মৃতি
- অভাগীর স্বর্গ
- অনুরাধা
- সতী
- পরেশ
- লালু
- ছেলেধরা
- কলকাতার নতুন-দা
- বছর-পঞ্চাশ পূর্বের একটা দিনের কাহিনী
- দেওঘরের স্মৃতি
- কোরেল
- বিচার
- অন্তর্যামী
- জাগরণ
- আগামীকাল
অপ্রকাশিত রচনাবলী
- অপ্রকাশিত রচনাবলী
- নারীর লেখা
- কানকাটা
- ক্ষুদ্রের গৌরব
- সমাজ-ধর্মের মূল্য
- আসার আশায়
- সধবার একাদশী
- রস-সেবায়েৎ
- চন্দননগরে আলাপ-সভায়
- রসচক্র
- মুসলমান সাহিত্য
- মুসলিম সাহিত্য-সমাজ
- বর্তমান হিন্দু-মুসলমান সমস্যা
- বাঙলা বইয়ের দুঃখ
- ভাগ্য-বিড়ম্বিত লেখক-সম্প্রদায়
- সাহিত্যের মাত্রা
- সাহিত্যের আর একটা দিক
- শেষের পরিচয়ের অপ্রকাশিত অংশ
- শ্রীকান্তের পরিত্যক্ত অংশ
- ৫৭তম জন্মদিনে প্রতিভাষণ
- মাতৃভাষা এবং সাহিত্য
- ভালমন্দ
- অপ্রকাশিত খণ্ডরচনা
- আত্মকথা
- একটি অসমাপ্ত গল্প
- দিন-কয়েকের ভ্রমণ-কাহিনী
- জলধর-সম্বর্ধনা
- দেশসেবা
- নূতন প্রোগ্রাম
- বর্তমান রাজনৈতিক প্রসঙ্গ
- সাম্প্রদায়িক বাঁটোয়ারা
- দু’টি আবেদন
- দুটি অসমাপ্ত প্রবন্ধ
- বাংলা নাটক
- বামুনের মেয়ের নাট্যরূপ
- বিপ্রদাসের পরিত্যক্ত এক পৃষ্ঠা
- বারোয়ারি
- বাল্য-স্মৃতি
- বেতার-সঙ্গীত
- মহাত্মাজী
- মহাত্মার পদত্যাগ
- যুব-সঙ্ঘ
- রবীন্দ্র-জয়ন্তী উপলক্ষে মানপত্র
- শুভেচ্ছা
- সত্যাশ্রয়ী
- সাহিত্য সম্মিলনের রূপ
যুগবাণী
- যুগবাণী
- উৎসর্গ
- নবযুগ
- গেছে দেশ দুঃখ নাই, আবার তোরা মানুষ হ!
- ডায়ারের স্মৃতিস্তম্ভ
- ধর্মঘট
- লোকমান্য তিলকের মৃত্যুতে বেদনাতুর কলিকাতার দৃশ্য
- মুহাজিরিন হত্যার জন্য দায়ী কে?
- বাংলা সাহিত্যে মুসলমান
- ছুঁৎমার্গ
- উপেক্ষিত শক্তির উদ্বোধন
- মুখবন্ধ
- রোজ কেয়ামত বা প্রলয় দিন
- বাঙালির ব্যবসাদারি
- আমাদের শক্তি স্থায়ী হয় না কেন?
- কালা আদমিকে গুলি মারা
- শ্যাম রাখি না কুল রাখি
- লাট-প্রেমিক আলি ইমাম
- ভাব ও কাজ
- সত্য-শিক্ষা
- জাতীয় শিক্ষা
- জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
- জাগরণী
বিষের বাঁশী
- বিষের বাঁশী
- উৎসর্গ
- কৈফিয়ত
- আয় রে আবার আমার চির-তিক্ত প্রাণ!
- ফাতেহা-ই-দোয়াজ্-দহম্ : আবির্ভাব
- ফাতেহা-ই-দোয়াজ্-দহম্ : তিরোভাব
- সেবক
- জাগৃহি
- তূর্য-নিনাদ
- বোধন
- উদ্বোধন
- অভয়-মন্ত্র
- আত্মশক্তি
- মরণ-বরণ
- বন্দি-বন্দনা
- বন্দনা-গান
- মুক্তি-সেবকের গান
- শিকল-পরার গান
- মুক্ত-বন্দি
- যুগান্তরের গান
- চরকার গান
- জাতের বজ্জাতি
- সত্য-মন্ত্র
- বিজয়-গান
- পাগল পথিক
- ভূত-ভাগানোর গান
- বিদ্রোহীর বাণী
- অভিশাপ
- মুক্ত-পিঞ্জর
- ঝড়
ছায়ানট
- পলাতকা
- ছায়ানট
- বিজয়িনী
- কমল-কাঁটা
- চৈতি হাওয়া
- বেদনা-অভিমান
- নিশীথ-প্রীতম্
- অ-বেলায়
- হার-মানা-হার
- লক্ষ্মীছাড়া
- শেষের গান
- নিরুদ্দেশের যাত্রী
- চিরন্তনী প্রিয়া
- বেদনা-মণি
- পরশ পূজা
- অনাদৃতা
- শায়ক-বেঁধা পাখী
- হারামণি
- নীল পরী
- স্নেহ-ভীতু
- চিরশিশু
- মানস-বধূ
- দহনমালা
- বিদায়-বেলায়
- অকরুণ পিয়া
- ব্যথা-নিশীথ
- সন্ধ্যাতারা
- দূরের বন্ধু
- আশা
- মরমী
- মুক্তি-বার
- আপন-পিয়াসী
- বিবাগিনী
- প্রতিবেশিনী
- দুপুর-অভিসার
- ছলকুমারী
- পাপড়ি-খোলা
- বিধুরা পথিকপ্রিয়া
- মনের মানুষ
- প্রিয়ার রূপ
- বাদল-দিনে
- কার বাঁশি বাজিল?
- অ-কেজোর গান
- স্তব্ধ বাদল
- চাঁদমুকুর
- চির-চেনা
- পাহাড়ী গান
- অমর-কানন
- পূবের হাওয়া
- আলতা-স্মৃতি
- রৌদ্রদগ্ধের গান
ফণী-মনসা
- ফণী-মনসা
- সব্যসাচী
- দ্বীপান্তরের বন্দিনী
- প্রবর্তকের ঘুর-চাকায়
- আশীর্বাদ
- মুক্তিকাম
- সাবধানী ঘণ্টা
- বিদায়-মাভৈঃ
- বাংলার মহাত্মা
- হেমপ্রভা
- অশ্বিনীকুমার
- ইন্দু-প্রয়াণ
- দিল-দরদী
- সত্যেন্দ্র-প্রয়াণ
- সত্য-কবি
- সত্যেন্দ্র-প্রয়াণ-গীতি
- সুর-কুমার
- রক্ত-পতাকার গান
- অন্তর-ন্যাশন্যাল সঙ্গীত
- জাগর-তূর্য
- যুগের আলো
- পথের দিশা
- যা শত্রু পরে পরে
- হিন্দু-মুসলিম যুদ্ধ
বাঁধনহারা
- বাঁধনহারা
- উৎসর্গ
- পরিচ্ছেদ ক : পত্র এক
- পরিচ্ছেদ ক : পত্র দুই
- পরিচ্ছেদ খ : পত্র এক
- পরিচ্ছেদ খ : পত্র দুই
- পরিচ্ছেদ গ : পত্র এক
- পরিচ্ছেদ গ : পত্র দুই
- পরিচ্ছেদ ঘ : পত্র এক
- পরিচ্ছেদ ঘ : পত্র দুই
- পরিচ্ছেদ ঘ : পত্র তিন
- পরিচ্ছেদ ঙ
- পরিচ্ছেদ চ
- পরিচ্ছেদ ছ
- পরিচ্ছেদ জ : পত্র এক
- পরিচ্ছেদ জ : পত্র দুই
- পরিচ্ছেদ জ : পত্র তিন
- পরিচ্ছেদ জ : পত্র চার
- পরিচ্ছেদ জ : পত্র পাঁচ
- পরিচ্ছেদ জ : পত্র ছয়
বুলবুল
- বুলবুল
- উৎসর্গ
- ‘বুলবুলে’র কবি
- বাগিচায় বুলবুলি তুই
- আমারে চোখ-ইশারায়
- বসিয়া বিজনে কেন একা মনে
- ভুলি কেমনে আজও যে মনে
- কেন কাঁদে পরান
- মৃদুল বায়ে বকুল ছায়ে
- কে বিদেশি মন-উদাসী
- করুণ কেন অরুণ আঁখি
- এত জল ও-কাজল-চোখে
- আসে বসন্ত ফুলবনে
- দুরন্ত বায়ু পুরবৈয়াঁ
- চেয়ো না সুনয়না
- পরান-প্রিয়! কেন এলে অবেলায়
- সখী জাগো, রজনী পোহায়
- নিশি ভোর হল জাগিয়া
- এ বাসি বাসরে আসিলে
- বসিয়া নদীকূলে
- কেন দিলে এ কাঁটা
- সখী, বোলো-বঁধূয়ারে
- নহে নহে প্রিয়
- এ আঁখি-জল মোছ পিয়া
- কী হবে জানিয়া বলো
- পরদেশি বঁধুয়া
- কেন উচাটন মন
- আসিলে এ ভাঙা ঘরে
- আজি দোল পূর্ণিমাতে
- রুমুঝুমু রুমুঝুম্
- আজি এ কুসুম-হার
- গরজে গম্ভীর গগন কম্বু
- হাজার তারার হার হয়ে
- অধীর অম্বরে গুরু গরজন
- ঝরে ঝরঝর কোন গভীর
- হৃদয় যত নিষেধ হানে
- শুকাল মিলন-মালা
- স্মরণ-পারের ওগো প্রিয়
- গহীন রাতে ঘুম
- কোন শরতে পূর্ণিমা-চাঁদ
- জাগিলে ‘পারুল’ কি গো
- চরণ ফেলি গো মরণ-ছন্দে
- নমো হে নমো যন্ত্রপতি
- পুরবের তরুণ অরুণ
- কে শিব সুন্দর
- কার নিকুঞ্জে রাত কাটায়ে
- কেন আন ফুল-ডোর
- কেমনে রাখি আঁখি-বারি
- কেন আসিলে যদি যাবে চলি
- সাজিয়াছ যোগী
- মুসাফির! মোছ এ আঁখি জল
- এ নহে বিলাস বন্ধু
চোখের চাতক
- চোখের চাতক
- আমার কোন কূলে আজ ভিড়ল তরী
- কাঁদিতে এসেছি আপনারে লয়ে
- ছাড়িতে পরান নাহি চায়
- কে তুমি দূরের সাথী
- আজি এ শ্রাবণ-নিশি
- আজি বাদল ঝরে
- মোর ঘুম ঘোরে এলে
- কেউ ভোলে না কেউ ভোলে
- যাও যাও তুমি ফিরে
- ফাগুন-রাতের ফুলের নেশায়
- নিশীথ-স্বপন তোর ভুলে যা
- ঘোর তিমির ছাইল রবি শশী
- দারুণ পিপাসায় মায়া-মরীচিকায়
- এত কথা কি গো কহিতে জানে
- মন কেন উদাসে
- আমার গহীন জলের নদী
- তোমায় কূলে তুলে বন্ধু
- আমার সাম্পান যাত্রী না লয়
- ওরে মাঝি ভাই
- কেন প্রাণ ওঠে কাঁদিয়া
- আঁধার রাতে কে গো একেলা
- কী হবে লাল পাল তুলে
ছাড়পত্র
- ছাড়পত্র
- ছাড়পত্র (কবিতা)
- আগামী
- রবীন্দ্রনাথের প্রতি
- চারাগাছ
- খবর
- ইউরোপের উদ্দেশে
- প্রস্তুত
- প্রার্থী
- একটি মোরগের কাহিনী
- সিঁড়ি
- কলম
- আগ্নেয়গিরি
- দুরাশার মৃত্যু
- ঠিকানা
- লেনিন
- অনুভব
- কাশ্মীর
- সিগারেট
- দেশলাই কাঠি
- বিবৃতি
- চিল
- চট্টগ্রাম : ১৯৪৩
- মধ্যবিত্ত '৪২
- সেপ্টেম্বর '৪৬
- ঐতিহাসিক
- শত্রু এক
- মজুরদের ঝড়
- ডাক
- বোধন
- রানার
- মৃত্যুজয়ী গান
- কনভয়
- ফসলের ডাক : ১৩৫১
- কৃষকের গান
- এই নবান্নে
- আঠারো বছর বয়স
- হে মহাজীবন
ঘুম নেই
- ঘুম নেই
- বিক্ষোভ
- ১লা মে-র কবিতা '৪৬
- পরিখা
- সব্যসাচী
- উদ্বীক্ষণ
- বিদ্রোহের গান
- অনন্যোপায়
- অভিবাদন
- জনতার মুখে ফোটে বিদ্যুৎবাণী
- কবিতার খসড়া
- আমরা এসেছি
- একুশে নভেম্বর : ১৯৪৬
- দিন বদলের পালা
- মুক্ত বীরদের প্রতি
- প্রিয়তমাসু
- ছুরি
- সূচনা
- অদ্বৈধ
- দিক্প্রান্তে
- চিরদিনের
- নিভৃত
- বৈশম্পায়ন
- নিভৃত
- কবে
- অলক্ষ্যে
- মহাত্মাজীর প্রতি
- পঁচিশে বৈশাখের উদ্দেশে
- পরিশিষ্ট
- মীমাংসা
- অবৈধ
- ১৯৪১ সাল
- রোম : ১৯৪৩
- জনরব
- রৌদ্রের গান
- দেওয়ালী
গীতিগুচ্ছ
- গীতিগুচ্ছ
- ওগো কবি তুমি আপন ভোলা
- এই নিবিড় বাদল দিনে
- গানের সাগর পাড়ি দিলাম
- হে মোর মরণ
- দাঁড়াও ক্ষণিক পথিক হে
- শয়ন শিয়রে ভোরের পাখির রবে
- ও কে যায় চলে
- হে পাষাণ, আমি নির্ঝরিণী
- শীতের হাওয়া ছুঁয়ে গেল
- কিছু দিয়ে যাও
- ক্লান্ত আমি কর ক্ষমা
- সাঁঝের আঁধার ঘিরল যখন
- কঙ্কণ-কিঙ্কিণী মঞ্জুল মঞ্জীর ধ্বনি
- মেঘ-বিনিন্দিত স্বরে
- গুঞ্জরিয়া এল অলি
- কোন অভিশাপে নিয়ে এল
- ভুল হল বুঝি
- মুখ তুলে চায়
- ফোটে ফুল আসে যৌবন
সুকান্তের অপ্রচলিত রচনা
- সুকান্তের অপ্রচলিত রচনা
- ক্ষুধা
- দুর্বোধ্য
- ভদ্রলোক
- দরদী কিশোর
- কিশোরের স্বপ্ন
- ছন্দ ও আবৃত্তি
- বর্ষ-বাণী
- যেমন ক’রে তপন টানে জল
- জনগণ হও আজ উদ্বুদ্ধ
- আমরা জেগেছি
- শৃঙ্খল ভাঙা সুর
- ভবিষ্যতে
- সুচিকিৎসা
- পরিচয়
- আজিকার দিন কেটে যায়
- চৈত্রদিনের গান
- সুহৃদ্বরেষু
- পটভূমি
- ভারতীয় জীবনত্রাণ-সমাজের মহাপ্রয়াণে
- “নব জ্যামিতি”র ছড়া
- জবাব
- চরমপত্র
- মেজদাকে : মুক্তির অভিনন্দন
- পত্র
- মার্শাল তিতোর প্রতি
- ব্যর্থতা
- দেবদারু গাছে রোদের ঝলক
পলাশির অজানা কাহিনী
- পলাশির অজানা কাহিনী
- ভূমিকা
- প্রাক্-পলাশি বাংলার রূপরেখা
- সিরাজ চরিত-কথা
- ইউরোপীয় কোম্পানি ও এশীয় বণিক সম্প্রদায়
- সিরাজদ্দৌল্লা ও ইংরেজ কোম্পানির সংঘাত
- পলাশি বিপ্লবের অনিবার্যতা
- ষড়যন্ত্রের উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ
- চক্রান্তের মূল নায়করা
- পলাশি অভিমুখে : ইংরেজ পরিকল্পনা
- পলাশির পরিণাম : সুদূরপ্রসারী প্রভাব
- উপসংহার
- নির্বাচিত গ্রন্থপঞ্জি
হযরত ওমর
- হযরত ওমর
- গুমরাহীর অন্ধকারায়
- ইসলামের আলোকধারায়
- খেলাফতের প্রতিষ্ঠায়
- বিজয়ীর বেশে ফিরে দেশে দেশে
- ইরাক-আরব বিজয়
- ইরাক-আযম বিজয়
- সিরিয়া বিজয়
- মিসর বিজয়
- ওমরের শাহাদাত
- রাজ্যজয় ও রাষ্ট্রগঠন
- প্রশাসনিক ও রাজস্ব-ব্যবস্থা
- সেনাবিভাগ
- শহর পত্তন ও পূর্তবিভাগ
- বিচার-বিভাগ
- জিম্মীদের অধিকার সংরক্ষণ ও দাসপ্রথা নিয়ন্ত্ৰণ
- শিক্ষাবিস্তার ও ধর্মপ্রচার
- রাষ্ট্রনায়ক : ব্যক্তিত্ব
- মানুষ ওমর
- ওমর-কাহিনীগুচ্ছ
- শেষ প্ৰসঙ্গ
ঐতিহাসিক সমগ্র
- ঐতিহাসিক সমগ্র
- ভারতের দ্বিতীয় প্রভাতে
- মহাভারতের শেষ মহাবীর
- পঞ্চনদের তীরে
- ভগবানের চাবুক
- আলেকজান্ডার দি গ্রেট
- দিগবিজয়ী নেপোলিয়ন
- রক্ত বাদল ঝরে
- হন্তারক নরদানব
- সিরাজের বিজয় অভিযান
- তিন সম্রাটের ত্র্যহস্পর্শযোগ
- সাতহাজারের আত্মদান
- আলেকজান্ডারের পলায়ন
- ওষ্ঠাধরে রাজদণ্ড
- মরা মানিক আর জ্যান্ত মানিক
- মুসলমানের জহরব্রত
- সূর্য দেবী, পর্মল দেবী
- মারাঠার লিওনিডাস
- ভারতের একমাত্র সুলতানা
- ব্যাঘ্রভূমির বঙ্গবীর
- উপন্যাসের চেয়ে আশ্চর্য
- মরণ বিজয়ীর দল
- ছত্রপতির ছত্রভঙ্গ
- জগন্নাথদেবের গুপ্তকথা
- নতুন বাংলার প্রথম কবি
- শিবদাস ভাদুড়ি
- ইতিহাসের রক্তাক্ত প্রান্তরে
- বীরাঙ্গনা, পরাক্রমে ভীমা-সমা
- বর্গি এল দেশে
- হে ইতিহাস গল্প বলো
- প্রথম বাঙালি সম্রাট
- অনামা বীরাঙ্গনা
- ইতিহাসের রক্তাক্ত দৃশ্য
- ছত্রপতির অ্যাডভেঞ্চার
- বাংলাদেশের বোম্বেটেরাজ
ক্রুসেড সিরিজ
- গাজী সালাহুদ্দীনের দুঃসাহসিক অভিযান
- গোপন বিদ্রোহী
- হেমসের যোদ্ধা
- পাপের ফল
- তুমুল লড়াই
- উমরু দরবেশ
- টার্গেট ফিলিস্তিন
- গাদ্দার
- সালাহুদ্দীন আয়ুবীর কমান্ডো অভিযান
- বিষাক্ত ছোবল
- খুনী চক্রের আস্তানায়
- পাল্টা ধাওয়া
- সুবাক দুর্গে আক্রমণ
- ইহুদী কন্যা
- ধাপ্পাবাজ
- ভয়ংকর ষড়যন্ত্র
- ভয়াল রজনী
- আবারও সংঘাত
- দূর্গপতন
- ফেরাউনের গুপ্তধন
- উপকূলে সংঘর্ষ
- সর্প কেল্লার খুনী
- চারদিকে চক্রান্ত
- সামনে বৈরুত
- দুর্গম পাহাড়
- ভণ্ডপীর
- ছোট বেগম
- রক্তস্রোত
- রিচার্ডের নৌবহর
- মহাসমর
বাবরনামা
- দ্বিতীয় অধ্যায়
- বাবরনামা
- ভূমিকা
- প্রথম অধ্যায়
- তৃতীয় অধ্যায়
- চতুর্থ অধ্যায়
- পঞ্চম অধ্যায়
- ষষ্ঠ অধ্যায়
- সপ্তম অধ্যায়
- অষ্টম অধ্যায়
- নবম অধ্যায়
- দশম অধ্যায়
- একাদশ অধ্যায়
- দ্বাদশ অধ্যায়
- ত্রয়োদশ অধ্যায়
- চতুর্দশ অধ্যায়
- পঞ্চদশ অধ্যায়
- ষোড়শ অধ্যায়
- সপ্তদশ অধ্যায়
- অষ্টাদশ অধ্যায়
- ঊনবিংশ অধ্যায়
- বিংশ অধ্যায়
- একবিংশ অধ্যায়
- দ্বাবিংশ অধ্যায়
- ত্রয়োবিংশ অধ্যায়
ভাটির দেশ
- ভাটির দেশ
- প্রথম পর্ব
- ভাটির দেশ
- আমন্ত্রণ
- ক্যানিং
- লঞ্চে
- লুসিবাড়ি
- পতন
- স্যার ড্যানিয়েল
- স্নেল’স উইন্ডো
- ট্রাস্ট
- ফকির
- চিঠি
- ডিঙিতে
- নির্মল আর নীলিমার কথা
- নোঙর
- কুসুম
- কথা
- বনবিবির মহিমা
- স্পন্দন
- মরিচঝাঁপি
- ময়না
- কাঁকড়া
- ভ্রমণকাহিনি
- গর্জনতলা
- আলোড়ন
- হঠাৎ আলো
- শোনা
- তীরে ভেড়া
- ধাওয়া
- স্বপ্ন
- অনুসরণ
- দ্বিতীয় পর্ব
- পুনরাগমনায় চ
- বন্দরের কাল
- ভোজ
- আলাপ
- ঝড়
- আলোচনা
- অভ্যাস
- একটি সূর্যাস্ত
- রূপান্তর
- তীর্থদর্শন
- নিয়তি
- মেঘা
- স্মৃতি
- মধ্যস্থ
- ঘেরাটোপে
- কথা
- অপরাধ
- বিদায় লুসিবাড়ি
- ব্যাঘাত
- বাঁচা
- রবিবারের ডাকঘর
- একটি হত্যা
- জেরা
- মিস্টার স্লোয়েন
- ক্রেতি
- চিহ্ন
- আলো
- খোঁজ
- হতাহত
- উপহার
- মিঠে জল, নোনা জল
- দিগন্তে
- ক্ষয়ক্ষতি
- তরী থেকে তীরে
- ঢেউ
- পরদিন
- বাড়ি : একটি উপসংহার
- লেখকের কথা
- অনুবাদ প্রসঙ্গে
দ্বিতীয় পর্ব
- দ্বিতীয় পর্ব
- পুনরাগমনায় চ
- বন্দরের কাল
- ভোজ
- আলাপ
- ঝড়
- আলোচনা
- অভ্যাস
- একটি সূর্যাস্ত
- রূপান্তর
- তীর্থদর্শন
- নিয়তি
- মেঘা
- স্মৃতি
- মধ্যস্থ
- ঘেরাটোপে
- কথা
- অপরাধ
- বিদায় লুসিবাড়ি
- ব্যাঘাত
- বাঁচা
- রবিবারের ডাকঘর
- একটি হত্যা
- জেরা
- মিস্টার স্লোয়েন
- ক্রেতি
- চিহ্ন
- আলো
- খোঁজ
- হতাহত
- উপহার
- মিঠে জল, নোনা জল
- দিগন্তে
- ক্ষয়ক্ষতি
- তরী থেকে তীরে
- ঢেউ
- পরদিন
- বাড়ি : একটি উপসংহার
- লেখকের কথা
- অনুবাদ প্রসঙ্গে
অলৌকিক জলযান
- অলৌকিক জলযান
- এক
- দুই
- তিন
- চার
- পাঁচ
- ছয়
- সাত
- আট
- নয়
- দশ
- এগার
- বার
- তের
- চৌদ্দ
- পনের
- ষোল
- সতের
- আঠার
- উনিশ
- বিশ
- একুশ
- বাইশ
- তেইশ
- চব্বিশ
- পঁচিশ
- ছাব্বিশ
- সাতাশ
- আঠাশ
- ঊনত্রিশ
- ত্রিশ
- একত্রিশ
- বত্রিশ
- তেত্রিশ
- চৌত্রিশ
- পয়ত্রিশ
- ছত্রিশ
- সাইত্রিশ
- আটত্রিশ
- উনচল্লিশ
- চল্লিশ
- একচল্লিশ
- বিয়াল্লিশ
- তেতাল্লিশ
- চুয়াল্লিশ
- পঁয়তাল্লিশ
- ছিচল্লিশ
- সাতচল্লিশ
- আটচল্লিশ
- উনপঞ্চাশ
- পঞ্চাশ
- একান্ন
- বাহান্ন
- তিপ্পান্ন
- চুয়ান্ন
হরিদাসের গুপ্তকথা
- হরিদাসের গুপ্তকথা
- ভূবনচন্দ্র মুখোপাধ্যায়
- প্রকাশকের নিবেদন
- প্রথম খণ্ড
- প্রথম কল্প
- দ্বিতীয় কল্প
- তৃতীয় কল্প
- চতুর্থ কল্প
- পঞ্চম কল্প
- ষষ্ঠ কল্প
- সপ্তম কল্প
- অষ্টম কল্প
- নবম কল্প
- দশম কল্প
- একাদশ কল্প
- দ্বাদশ কল্প
- ত্রয়োদশ কল্প
- চতুর্দ্দশ কল্প
- পঞ্চদশ কল্প
- ষোড়শ কল্প
- সপ্তদশ কল্প
- অষ্টাদশ কল্প
- উনবিংশ কল্প
- বিংশ কল্প
- একবিংশ কল্প
- দ্বাবিংশ কল্প
- ত্রয়োবিংশ কল্প
- চতুর্ব্বিংশ কল্প
- পঞ্চবিংশ কল্প
- ষড়্বিংশ কল্প
- সপ্তবিংশ কল্প
- অষ্টাবিংশ কল্প
- ঊনত্রিংশ কল্প
- দ্বিতীয় খণ্ড
- প্রথম কল্প
- দ্বিতীয় কল্প
- তৃতীয় কল্প
- চতুর্থ কল্প
- পঞ্চম কল্প
- ষষ্ঠ কল্প
- সপ্তম কল্প
প্রথম খণ্ড
- প্রথম খণ্ড
- প্রথম কল্প
- দ্বিতীয় কল্প
- তৃতীয় কল্প
- চতুর্থ কল্প
- পঞ্চম কল্প
- অষ্টম কল্প
- নবম কল্প
- দশম কল্প
- একাদশ কল্প
- দ্বাদশ কল্প
- ত্রয়োদশ কল্প
- চতুর্দ্দশ কল্প
- পঞ্চদশ কল্প
- ষোড়শ কল্প
- সপ্তদশ কল্প
- অষ্টাদশ কল্প
- উনবিংশ কল্প
- বিংশ কল্প
- একবিংশ কল্প
- দ্বাবিংশ কল্প
- ত্রয়োবিংশ কল্প
- চতুর্ব্বিংশ কল্প
- পঞ্চবিংশ কল্প
- ষড়্বিংশ কল্প
- সপ্তবিংশ কল্প
- অষ্টাবিংশ কল্প
- ঊনত্রিংশ কল্প
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (২৬ জুন ১৮৩৮ – ৮ এপ্রিল ১৮৯৪)[২] ছিলেন উনিশ শতকের বিশিষ্ট বাঙালি ঔপন্যাসিক। বাংলা গদ্য ও উপন্যাসের বিকাশে তার অসীম অবদানের জন্যে তিনি বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে অমরত্ব লাভ করেছেন। তাকে সাধারণত প্রথম আধুনিক বাংলা ঔপন্যাসিক হিসেবে গণ্য করা হয়। তবে গীতার ব্যাখ্যাদাতা হিসাবে, সাহিত্য সমালোচক হিসাবেও তিনি বিশেষ খ্যাতিমান। তিনি জীবিকাসূত্রে ব্রিটিশ রাজের কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি বাংলা ভাষার আদি সাহিত্যপত্র বঙ্গদর্শনের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলেন। তিনি ছদ্মনাম হিসেবে কমলাকান্ত নামটি বেছে নিয়েছিলেন। তাকে বাংলা উপন্যাসের জনক বলা হয়।[৩] এছাড়াও তিনি বাংলা সাহিত্যের সাহিত্য সম্রাট হিসেবে পরিচিত।[১]
বঙ্কিমচন্দ্র রচিত আনন্দমঠ (১৮৮২) উপন্যাসের কবিতা বন্দে মাতরম ১৯৩৭ সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস কর্তৃক ভারতের জাতীয় স্তোত্র হিসেবে স্বীকৃতি পায়।[৪][৫]
জীবনী
জন্ম ও বংশপরিচয়
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম হয় বর্তমান উত্তর ২৪ পরগনা জেলার নৈহাটি শহরের নিকটস্থ কাঁঠালপাড়া গ্রামে। তারিখ ২৬ জুন, ১৮৩৮। চট্টোপাধ্যায়দের আদিনিবাস ছিল হুগলি জেলার দেশমুখো গ্রামে। বঙ্কিমচন্দ্রের পূর্বপুরুষ রামজীবন চট্টোপাধ্যায় কাঁঠালপাড়ার রঘুদেব ঘোষালের কন্যাকে বিবাহ করেন৷ রামজীবনের পুত্র তথা বঙ্কিমচন্দ্রের প্রপিতামহ রামহরি চট্টোপাধ্যায় মাতামহের সম্পত্তি পেয়ে কাঁঠালপাড়ায় আসেন এবং সেখানেই বসবাস শুরু করেন।[৬] রামহরির পৌত্র যাদবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের তৃতীয় পুত্র বঙ্কিমচন্দ্র,মাতা দুর্গাসুন্দরী দেবী,বঙ্কিমের পূর্বে তার আরও দুই পুত্রের জন্ম হয় – শ্যামাচরণ ও সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। বঙ্কিমের জন্মকালে তিনি সদ্য অবিভক্ত মেদিনীপুর জেলার ডেপুটি কালেক্টর পদে উন্নীত হয়েছিলেন।
শিক্ষা
জন্মের পর ছয় বছর বঙ্কিমচন্দ্র কাঁঠালপাড়াতেই অতিবাহিত করেন। পাঁচ বছর বয়সে কুল-পুরোহিত বিশ্বম্ভর ভট্টাচার্যের কাছে বঙ্কিমচন্দ্রের হাতেখড়ি হয়। শিশু বয়সেই তার অসামান্য মেধার পরিচয় পাওয়া যায়। বঙ্কিমের কনিষ্ঠ সহোদর পূর্ণচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় লিখেছেন, “শুনিয়াছি বঙ্কিমচন্দ্র একদিনে বাংলা বর্ণমালা আয়ত্ত করিয়াছিলেন।”[৭][৮] যদিও গ্রামের পাঠশালায় বঙ্কিম কোনওদিনই যান নি। পাঠশালার গুরুমশাই রামপ্রাণ সরকার বাড়িতে তার গৃহশিক্ষক নিযুক্ত হন। বঙ্কিমচন্দ্রের রচনা থেকে মনে হয় তিনি রামপ্রাণের শিক্ষা থেকে বিশেষ উপকৃত হন নি।[৯] তিনি লিখেছেন, “সৌভাগ্যক্রমে আমরা আট দশ মাসে এই মহাত্মার হস্ত হইতে মুক্তিলাভ করিয়া মেদিনীপুর গেলাম।” [১০]
১৮৪৪ সালে বঙ্কিমচন্দ্র পিতার কর্মস্থল মেদিনীপুরে আনীত হলে, সেখানেই তার প্রকৃত শিক্ষার সূচনা হয়। মেদিনীপুরের ইংরেজি স্কুলের প্রধান শিক্ষক জনৈক এফ টিডের পরামর্শে যাদবচন্দ্র শিশু বঙ্কিমকে তার স্কুলে ভর্তি করে দেন। এখানেও বঙ্কিম অল্পকালের মধ্যেই নিজ কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখতে সক্ষম হন। পূর্ণচন্দ্রের রচনা থেকে জানা যায়, বার্ষিক পরীক্ষার ফলে সন্তুষ্ট হয়ে টিড সাহেব বঙ্কিমকে ডবল প্রমোশন দিতে উদ্যত হলে যাদবচন্দ্রের হস্তক্ষেপে তিনি নিরস্ত হন।[৭][১১] ১৮৪৭ সালে টিড ঢাকায় বদলি হয়ে গেলে সিনক্লেয়ার তার স্থলাভিষিক্ত হন; তার কাছেও বঙ্কিম প্রায় দেড় বছর ইংরেজি শিক্ষা গ্রহণ করেন।
১৮৪৯ সালে বঙ্কিমচন্দ্র পুনরায় কাঁঠালপাড়ায় ফিরে আসেন। এইসময় কাঁঠালপাড়ার শ্রীরাম ন্যায়বাগীশের কাছে বঙ্কিম বাংলা ও সংস্কৃতের পাঠ নেন। বঙ্কিমচন্দ্র খুব ভালো আবৃত্তিকারও ছিলেন। সংবাদ প্রভাকর ও সংবাদ সাধুরঞ্জন নামক সংবাদপত্রে প্রকাশিত বহু কবিতা তিনি এই বয়সেই কণ্ঠস্থ করে ফেলেন। ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর বিরচিত বিদ্যাসুন্দর কাব্য থেকে বিদ্যার রূপবর্ণন ও জয়দেব প্রণীত গীতগোবিন্দম্ কাব্য থেকে ধীরে সমীরে যমুনাতীরে কবিতাদুটি তিনি প্রায়শই আবৃত্তি করতেন। এছাড়াও পণ্ডিত হলধর তর্কচূড়ামণির কাছে এই সময় তিনি মহাভারত শ্রবণ করতেন। হলধরই তাকে শিক্ষা দেন – “শ্রীকৃষ্ণ আদর্শ পুরুষ ও আদর্শ চরিত্র”। এই শিক্ষা তার পরবর্তী জীবনে রচিত নানা রচনাতে প্রতিফলিত হয়েছিল।[১২]
কিছুকাল পরে ১৮৪৯ সালে হুগলি কলেজে (অধুনা হুগলী মহসিন কলেজ) ভর্তি হন। এখানে তিনি সাত বছর পড়াশোনা করেন। হুগলি কলেজ পড়াকালীন ১৮৫৩ সালে জুনিয়র স্কলারশিপ পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করে মাসিক আট টাকা বৃত্তি লাভ করেন। এই বছরেই সংবাদ প্রভাকরে কবিতা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে কুড়ি টাকা পুরস্কার লাভ করেন। হুগলি কলেজ অধ্যয়নকালেই বঙ্কিমচন্দ্র কবিবর ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের সংবাদ প্রভাকর ও সংবাদ সাধুরঞ্জনে গদ্য-পদ্য রচনা আরম্ভ করেন। পরবর্তীকালে তার বহু রচনা এই দুই কাগজে প্রকাশিত হয়। হুগলি কলেজ ১৮৫৬ সালে সিনিয়র বৃত্তি পরীক্ষায় সব বিষয়ে বিশেষ কৃতিত্ব প্রদর্শন করে তিনি দুই বছরের জন্য কুড়ি টাকা বৃত্তি লাভ করেন। এই বছরই তিনি হুগলি কলেজ ছেড়ে আইন পড়বার জন্য কলকাতায় প্রেসিডেন্সি কলেজে ভর্তি হন। ১৮৫৭ সালে জানুয়ারী মাসে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হয়। এবং বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এন্ট্রান্স বা প্রবেশিকা পরীক্ষা প্রবর্তন করেন। প্রেসিডেন্সি কলেজের আইন বিভাগ থেকে এন্ট্রান্স পরীক্ষা দিয়ে বঙ্কিমচন্দ্র প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন। পরের বছর ১৮৫৯ সালে প্রথমবারের মতো বি.এ. পরীক্ষা নেওয়া হয়। মোট দশজন ছাত্র প্রথমবারে পরীক্ষা দিয়েছিলেন। উত্তীর্ণ হয়েছিলেন কেবলমাত্র বঙ্কিমচন্দ্র ও যদুনাথ বসু।[১৩]
তার বাবার মতো তিনিও সরকারি চাকরিতে যোগদান করেন, ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্টার পদে। সারা জীবন তিনি অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে কাজ করে যান। স্বীকৃতি স্বরূপ ব্রিটিশ সরকার তাকে দুটি খেতাবে ভূষিত করে – ১৮৯১ সালে রায় বাহাদুর খেতাব এবং ১৮৯৪ সালে কম্প্যানিয়ন অফ দ্য মোস্ট এমিনেন্ট অর্ডার অফ দ্য ইন্ডিয়ান এম্পায়ার খেতাব। তবে সরকারি কর্মকর্তা নয় বরং লেখক এবং বাঙলা তথা ভারতের নবজাগরণের অন্যতম মুখ হিসেবেই তিনি অধিক প্রখ্যাত।
বিবাহ
বঙ্কিমচন্দ্রের প্রথম বিয়ে হয় ১৮৪৯ সালে। তখন তার বয়স ছিলো মাত্র ১১ বছর। নারায়নপুর গ্রামের এক পঞ্চমবর্ষীয়া বালিকার সাথে তার বিয়ে হয়। কিন্তু চাকুরি জীবনের শুরুতে যশোর অবস্থান কালে ১৮৫৯ সালে এ পত্নীর মৃত্যু হয়। অতঃপর ১৮৬০ সালের জুন মাসে হালি শহরের বিখ্যাত চৌধুরী বংশের কন্যা রাজলক্ষী দেবীর সঙ্গে তার বিয়ে হয়।
কর্মজীবন
তার কর্মজীবনের সংক্ষেপিত তালিকা:
যশোর – ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্টর – যোগদানের তারিখ: ১৮৫৮, ৭ আগস্ট
নেগুয়া (মেদিনীপুর) – ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্টর – যোগদানের সাল: ১৮৬০, ৯ ফেব্রুয়ারি
খুলনা – ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্টর – যোগদানের সাল: ১৮৬০, ৯ নভেম্বর
বারুইপুর (২৪ পরগনা) – ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্টর – যোগদানের সাল: ১৮৬৪, ৫ মার্চ
মুর্শিদাবাদ – ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্টর – উচ্চতর কার্যভার গ্রহণের তারিখ: ১৮৬৯, ১৫ ডিসেম্বর।
মুর্শিদাবাদ – কালেক্টর – পদোন্নতির তারিখ: ১৮৭১, ১০ জুন।
কলিকাতা – বেঙ্গল গভর্নমেন্টের অ্যাসিটেন্ট সেক্রেটারি – যোগদানের তারিখ: ১৮৮১, ৪ সেপ্টেম্বর।
আলিপুর – ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্টর – ১৮৮২, ২৬ জানুয়ারি।
জাজপুর (কটক) – ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্টর – ১৮৮৩, ৮ আগস্ট।
হাওড়া – ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্টর – ১৮৮৩, ১৪ ফেব্রুয়ারি।
ঝিনাইদহ – ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্টর – ১৮৮৫, ১ জুলাই।[১৪]
অবসর গ্রহণের তারিখ: ১৮৯১, ১৪ সেপ্টেম্বর।
মৃত্যু
শেষ জীবনে তার স্বাস্থ্য ততটা ভালো ছিল না। ১৮৯৪ সালের মার্চ মাসে তার বহুমূত্র রোগ বেশ বেড়ে যায়। এই রোগেই অবশেষে তার মৃত্যু হয়, এপ্রিল ৮, ১৮৯৪ (বাংলা ২৬ চৈত্র ১৩০০ সাল)।
সাহিত্যে অবদান
বাংলা ভাষার প্রথম সার্থক ঔপন্যাসিক ছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। দুর্গেশনন্দিনী ছিলো প্রথম সার্থক বাংলা উপন্যাস যেটা বাংলা সাহিত্যের দ্বার উন্মোচন করেছিলো। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় মোট ১৫টি উপন্যাস লিখেছিলেন এবং এর মধ্যে একটি ইংরেজি ভাষার উপন্যাস ছিলো। বঙ্কিমচন্দ্রই বাংলা ভাষাকে প্রথম সত্যিকারের মর্যাদা দিয়েছিলেন।[১] তার রচনা ‘বঙ্কিমী শৈলী’ বা ‘বঙ্কিমী রীতি’ নামে পরিচিত।[১৫]
গ্রন্থ তালিকা
মূল নিবন্ধ: বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের সাহিত্য কর্ম
উপন্যাস
দুর্গেশনন্দিনী
কপালকুণ্ডলা
মৃণালিনী
বিষবৃক্ষ
ইন্দিরা
যুগলাঙ্গুরীয়
চন্দ্রশেখর
রাধারানী
রজনী
কৃষ্ণকান্তের উইল
রাজসিংহ
আনন্দমঠ
দেবী চৌধুরানী
সীতারাম
(ইন্দিরা,যুগলাঙ্গুরীয় ও রাধারানী ত্রয়ী সংগ্রহ)
(দেবী চৌধুরানী, আনন্দমঠ, সীতারাম ত্রয়ী উপন্যাস)
Rajmohan’s Wife (ইংরেজি ভাষার উপন্যাস)
প্রবন্ধ গ্রন্থ
কমলাকান্তের দপ্তর
লোকরহস্য
কৃষ্ণ চরিত্র
বিজ্ঞানরহস্য
বিবিধ সমালোচনা
প্রবন্ধ-পুস্তক
সাম্য
কৃষ্ণ চরিত্র
বিবিধ প্রবন্ধ