বর্ণাকার
প্রথম খণ্ড[১]
দেবী চৌধুরাণীর কাহিনী শুরু হয়েছে শ্বশুরের চাপে স্বামী-পরিত্যক্তা কিশোরী প্রফুল্লকে নিয়ে। এরপর কিভাবে বছর কয়েক পরে প্রফুল্ল হয়ে উঠল সর্বজনশ্রদ্ধেয়া তেজস্বিনী ডাকাতিনী; ‘দেবী চৌধুরাণী’ সেই উপ্যাখান নিয়েই আবর্তিত হয়েছে বইয়ের প্রথম ভাগ। প্রায় আড়াইশ বছর আগে বৃটিশ, নবাব আর জমিদারদের অত্যাচারে যখন বাংলা কাঁপছিল তখনই আবির্ভাব ঘটেছিল এই কিংবদন্তী নায়িকার। কিছুটা মিথ আর কল্পনার মিশেলে ইতিহাস তাকে জেনেছে দেবী চৌধুরাণী নামে। বঙ্কিমচন্দ্র তাকেই তার লেখনীর গুণে চিন্ময়ী করে তুলেছিলেন।
প্রথম খণ্ডের পরিচ্ছেদ সমূহ—