চোখের চাতক

‘চোখের চাতক’ প্রথম সংস্করণ প্রকাশিত হয় ১৩৩৬ বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ মুতাবিক ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দের ডিসেম্বরে। প্রকাশক শ্রীগোপালদাস মজুমদার; ডি. এম. লাইব্রেরি, ৬১ কর্ণওয়ালিশ ষ্ট্রীট, কলিকাতা। মুদ্রাকর শ্রীসতীশচন্দ্র রায়, সুধা প্রেস, ১৯৮/১ কর্ণওয়ালিশ ষ্ট্রীট, কলিকাতা। পৃষ্ঠা সংখ্যা ৪+৭৮; মূল্য এক টাকা, রাজ-সংস্করণ ১৷৹ (পাঁচ সিকা)। এতে ৫৩টি গান অন্তর্ভুক্ত হয়েছে, কিন্তু ‘সূচী’তে আছে ৫১টি গান। গ্রন্থটির উৎসর্গ পত্রে লেখা ছিল—

কল্যাণীয়া বাণী-কণ্ঠী

শ্রীমতী প্রতিভা সোম

জয়যুক্তাসু।

‘আমার কোন্ কূলে আজ ভিড়ল তরী’ ১৩৩৬ আশ্বিনের ‘সওগাতে’ প্রথম প্রকাশিত হয়।

‘কে তুমি দূরের সাথী’ ১৩৩৬ শ্রাবণের ‘কল্লোলে’ প্রথম প্রকাশিত হয়।

‘আমার সাম্পান যাত্রী না লয়’ এবং ‘তোমায় কূলে তুলে বন্ধু’ ১৩৪৩ ফাল্গুণের ‘বুলবুলে’ ‘চট্টল-গীতিকা’ শিরোনামে উদ্ধৃত হয়।

‘ওরে মাঝি ভাই’ ১৩৩৫ ফাল্গুনের ‘আঁধার রাতে কে গো একেলা’ ১৩৩৬ আষাঢ়ের এবং ‘জনম জনম গেল আশা-পথ চাহি’ ১৩৩৬ অগ্রহায়ণের ‘সওগাতে’ প্রথম প্রকাশিত হয়। ‘ওরে মাঝি ভাই’ রচনার স্থান ও তারিখ— ‘চট্টগ্রাম, জানুয়ারি ১৯২৯।’

‘পেয়ে কেন নাহি পাই হৃদয়ে মম’ ১৩৩৫ সালে ঢাকার ‘জাগরণ’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয় এবং ‘জাগরণ’ হতে ১৩৩৬ অগ্রহায়ণের ‘সঞ্চয়ে’ উদ্ধৃত হয়।

‘না মিটিতে সাধ মোর নিশি পোহায়’ ১৩৩৬ কার্তিকের ‘সওগাতে’ প্রথম প্রকাশিত হয়।

‘পর-জনমে দেখা হবে প্রিয়’ ১৩৩৭ অগ্রহায়ণের ‘উত্তরা’য় প্রকাশিত হয়।

‘কে ডাকিলে আমারে আঁখি তুলে’ ১৩৩৬ পৌষের এবং ‘কার বাঁশী বাজে মুলতান-সুরে’ ১৩৩৬ মাঘের ‘সওগাতে’ প্রকাশিত হয়।