- দশম পরিচ্ছেদ : ফাঁদ
- একাদশ পরিচ্ছেদ : মুক্ত
- দ্বাদশ পরিচ্ছেদ : অতিথি-সৎকার
- তৃতীয় খণ্ড
- প্রথম পরিচ্ছেদ : উনি তোমার কে?
- দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ : প্রতিজ্ঞা-পর্বতো বহ্নিমান
- তৃতীয় পরিচ্ছেদ : হেতু-ধূমাৎ
- চতুর্থ পরিচ্ছেদ : উপনয়-বহ্নিব্যাপ্যো ধূমবান্
- পঞ্চম পরিচ্ছেদ : আর একটি সংবাদ
- ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ : আমি ত উন্মাদিনী
- সপ্তম পরিচ্ছেদ : গিরিজায়ার সংবাদ
- অষ্টম পরিচ্ছেদ : মৃণালিনীর লিপি
- নবম পরিচ্ছেদ : অমৃতে গরল-গরলামৃত
- দশম পরিচ্ছেদ : এত দিনের পর!
- চতুর্থ খণ্ড
- প্রথম পরিচ্ছেদ : ঊর্ণনাভ
- দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ : বিনা সূতার হার
- তৃতীয় পরিচ্ছেদ : বিহঙ্গী পিঞ্জরে
- চতুর্থ পরিচ্ছেদ : যবনদূত-যমদূত বা
- পঞ্চম পরিচ্ছেদ : জাল ছিঁড়িল
- ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ : পিঞ্জর ভাঙ্গিল
- সপ্তম পরিচ্ছেদ : যবনবিপ্লব
- অষ্টম পরিচ্ছেদ : মৃণালিনীর সুখ কি?
- নবম পরিচ্ছেদ : স্বপ্ন
- দশম পরিচ্ছেদ : প্রেম-নানা প্রকার
- একাদশ পরিচ্ছেদ : পূর্ব পরিচয়
- দ্বাদশ পরিচ্ছেদ : পরামর্শ
- ত্রয়োদশ পরিচ্ছেদ : মহম্মদ আলির প্রায়শ্চিত্ত
- চতুর্দশ পরিচ্ছেদ : ধাতুমূর্তির বিসর্জন
- পঞ্চদশ পরিচ্ছেদ : অন্তিমকালে
- পরিশিষ্ট
- বিষবৃক্ষ
- প্রথম পরিচ্ছেদ : নগেন্দ্রের নৌকাযাত্রা
- দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ : দীপনির্বাণ
- তৃতীয় পরিচ্ছেদ : ছায়া পূর্বগামিনী
- চতুর্থ পরিচ্ছেদ : এই সেই
- পঞ্চম পরিচ্ছেদ : অনেক প্রকারের কথা
- ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ : তারাচরণ
- সপ্তম পরিচ্ছেদ : পদ্মপলাশলোচনে! তুমি কে?
- অষ্টম পরিচ্ছেদ : পাঠক মহাশয়ের বড় রাগের কারণ
- নবম পরিচ্ছেদ : হরিদাসী বৈষ্ণবী
- দশম পরিচ্ছেদ : বাবু
- একাদশ পরিচ্ছেদ : সূর্যমুখীর পত্র
- দ্বাদশ পরিচ্ছেদ : অঙ্কুর
- ত্রয়োদশ পরিচ্ছেদ : মহাসমর
- চতুর্দশ পরিচ্ছেদ : ধরা পড়িল
- পঞ্চদশ পরিচ্ছেদ : হীরা
- ষোড়শ পরিচ্ছেদ : “না”
- সপ্তদশ পরিচ্ছেদ : যোগ্যং যোগ্যেন যোজয়েৎ
- অষ্টাদশ পরিচ্ছেদ : অনাথিনী
- ঊনবিংশ পরিচ্ছেদ : হীরার রাগ
- বিংশ পরিচ্ছেদ : হীরার দ্বেষ
- একবিংশ পরিচ্ছেদ : হীরার কলহ–বিষবৃক্ষের মুকুল
- দ্বাবিংশ পরিচ্ছেদ : চোরের উপর বাটপাড়ি
- ত্রয়োবিংশ পরিচ্ছেদ : পিঞ্জরের পাখী
- চতুর্বিংশ পরিচ্ছেদ : অবতরণ
- পঞ্চবিংশ পরিচ্ছেদ : খোশ্ খবর
- ষড়্বিংশ পরিচ্ছেদ : কাহার আপত্তি
- সপ্তবিংশ পরিচ্ছেদ : সূর্যমুখী ও কমলমণি
- অষ্টাবিংশ পরিচ্ছেদ : আশীর্বাদ পত্র
- ঊনত্রিংশ পরিচ্ছেদ : বিষবৃক্ষ কি?
- ত্রিংশ পরিচ্ছেদ : অন্বেষণ
- একত্রিংশত্তম পরিচ্ছেদ : সকল সুখেরই সীমা আছে
- দ্বাত্রিংশত্তম পরিচ্ছেদ : বিষবৃক্ষের ফল
- ত্রয়স্ত্রিংশত্তম পরিচ্ছেদ : ভালবাসার চিহ্নস্বরূপ
- চতুস্ত্রিংশত্তম পরিচ্ছেদ : পথিপার্শ্বে
- পঞ্চত্রিংশত্তম পরিচ্ছেদ : আশাপথে
- ষট্ত্রিংশত্তম পরিচ্ছেদ : হীরার বিষবৃক্ষ মুকুলিত
- সপ্তত্রিংশত্তম পরিচ্ছেদ : সূর্যমুখীর সংবাদ
- অষ্টত্রিংশত্তম পরিচ্ছেদ : এত দিনে সব ফুরাইল!
- ঊনচত্বারিংশত্তম পরিচ্ছেদ : সব ফুরাইল, যন্ত্রণা ফুরায় না
- চত্বারিংশত্তম পরিচ্ছেদ : হীরার বিষবৃক্ষের ফল
- একচত্বারিংশত্তম পরিচ্ছেদ : হীরার আয়ি
- দ্বিচত্বরিংশত্তম পরিচ্ছেদ : অন্ধকার পুরী–অন্ধকার জীবন
- ত্রিচত্বারিংশত্তম পরিচ্ছেদ : প্রত্যাগমন
- চতুশ্চত্বারিংশত্তম পরিচ্ছেদ : স্তিমিত প্রদীপে
- পঞ্চচত্বারিংশত্তম পরিচ্ছেদ : ছায়া
- ষট্চত্বারিংশত্তম পরিচ্ছেদ : পূর্ববৃত্তান্ত
- সপ্তচত্বারিংশত্তম পরিচ্ছেদ : সরলা এবং সর্পী
- অষ্টচত্বারিংশত্তম পরিচ্ছেদ : কুন্দের কার্যতৎপরতা
- ঊনপঞ্চাশত্তম পরিচ্ছেদ : এত দিনে মুখ ফুটিল
- পঞ্চাশত্তম পরিচ্ছেদ : সমাপ্তি
- ইন্দিরা
- প্রথম পরিচ্ছেদ : আমি শ্বশুরবাড়ী যাইব
- দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ : শ্বশুরবাড়ী চলিলাম
- তৃতীয় পরিচ্ছেদ : শ্বশুরবাড়ী যাওয়ার সুখ
- চতুর্থ পরিচ্ছেদ : এখন যাই কোথায়?
- পঞ্চম পরিচ্ছেদ : বাজিয়ে যাব মল
- ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ : সুবো
- সপ্তম পরিচ্ছেদ : কালির বোতল
- অষ্টম পরিচ্ছেদ : বিবি পাণ্ডব
- নবম পরিচ্ছেদ : পাকাচুলের সুখ দুঃখ
- দশম পরিচ্ছেদ : আশার প্রদীপ
- একাদশ পরিচ্ছেদ : একটা চোরা চাহনি
- দ্বাদশ পরিচ্ছেদ : হারাণীর হাসিবন্ধ
- ত্রয়োদশ পরিচ্ছেদ : আমাকে একজামিন দিতে হইল
- চতুর্দ্দশ পরিচ্ছেদ : আমার প্রাণত্যাগের প্রতিজ্ঞা
- পঞ্চদশ পরিচ্ছেদ : কুলের বাহির
- ষোড়শ পরিচ্ছেদ : খুন করিয়া ফাঁসি গেলাম
- সপ্তদশ পরিচ্ছেদ : ফাঁসির পর মোকদ্দমার তদারক
২০১৫-০১-১১