অনুপমার প্রেম গল্পটি ১৩২০ বঙ্গাব্দের চৈত্র সংখ্যা “সাহিত্য” পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় এবং প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় ভাদ্র, ১৩২৪ বঙ্গাব্দে (১লা সেপ্টেম্বর, ১৯১৭)। গ্রন্থের নাম “কাশীনাথ”, প্রকাশক ‘গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স’, ২০১, কর্ণওয়ালিস ষ্ট্রীট, কলকাতা।Continue Reading

‘অনুরাধা’, ‘সতী’ ও ‘পরেশ’ নামক তিনটি গল্প একত্রে ‘অনুরাধা, সতী ও পরেশ’ নামে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় ৪ঠা চৈত্র ১৩৪০ বঙ্গাব্দ মুতাবেক ১৮ মার্চ ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দে। প্রকাশক হরিদাস চট্টোপাধ্যায়।Continue Reading

অন্তর্যামী গল্পটি শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ে অপ্রকাশিত ও পরিত্যাক্ত রচনাবলীর অন্তর্ভূক্ত। লেখকের জীবদ্দশায় বা পরে এটি গ্রন্থভূক্ত হয়নি। পরে শরৎ সাহিত্য-সম্ভার বা রচনাবলীতে গল্পটি প্রকাশিত হয়েছিল।Continue Reading

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত অপ্রকাশিত পাঁচটি গল্প— ‘কোরেল’, ‘বিচার’, ‘অন্তর্যামী’, ‘জাগরণ’ এবং অসমাপ্ত রচনা ‘আগামীকাল’ নিয়ে আমাদের এই আয়োজন ‘অপ্রকাশিত গল্প’।Continue Reading

অভাগীর স্বর্গ গল্পটি ১৩২৯ বঙ্গাব্দের মাঘ সংখ্যা ‘বঙ্গবাণী’ পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়। ১৩ই মার্চ, ১৯২৬—চৈত্র, ১৩৩২ বঙ্গাব্দে মহেশ ও অভাগীর স্বর্গ গল্পের সাথে হরিলক্ষ্মী গল্পগ্রন্থে সঙ্কলিত হয়। প্রকাশক, গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স, ২০১, কর্ণওয়ালিস ষ্ট্রীট, কলকাতা।Continue Reading

অরক্ষণীয়া উপন্যাসটি প্রথম পুস্তকাকারে প্রকাশিত হয় ১৯১৬ খৃষ্টাব্দে। অরক্ষণীয়া সেই সময়কার গোঁড়া হিন্দু সমাজব্যবস্থার প্রতি লেখকের এক নিদারুণ কটাক্ষ। যে সমাজ ত্রয়োদশবর্ষীয়া মেয়েকে আইবুড়ো মনে করে, সমাজের কলঙ্ক মনে করে কিন্তু আগ বাড়িয়ে কেউ তারContinue Reading

আগামীকাল শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অসমাপ্ত রচনা। এর প্রথম পরিচ্ছেদ ‘অনাগত’ নামে ১৩৪২ সালের শ্রাবণ সংখ্যা ‘বিচিত্রা’য় প্রথম প্রকাশিত হয়। ঐ বৎসরেই চৈত্র-সংখ্যায় দ্বিতীয় পরিচ্ছেদের সহিত প্রথম পরিচ্ছেদটিও ‘আগামীকাল’ এই পরিবর্তিত নামে পুনঃপ্রকাশিত হয়। সর্বসমেত মাত্র চারটি পরিচ্ছেদ ‘বিচিত্রা’য় প্রকাশিত হয়েছিল। ‘আগামীকাল’ নামটি বিচিত্রি-সম্পাদক শ্রীউপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়ের দেওয়া। আগামীকাল ‘শরৎচন্দ্রের পুস্তকাকারে অপ্রকাশিত রচনাবলী’র অন্তর্ভূক্ত হয়ে প্রথম প্রকাশিত হয় শ্রাবণ, ১৩৫৮ সালে।Continue Reading

আঁধারে আলো গল্পটি ১৩২১ বঙ্গাব্দের মাঘ সংখ্যা “ভারতবর্ষ” পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় এবং প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় অগ্রহায়ণ, ১৩৩২ বঙ্গাব্দে (১২ই জুলাই, ১৯১৫)। গ্রন্থের নাম “মেজদিদি ও অন্যান্য গল্প”, প্রকাশক ‘গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স’, ২০১, কর্ণওয়ালিস ষ্ট্রীট, কলকাতা।Continue Reading

আলো ও ছায়া গল্পটি ১৩২০ বঙ্গাব্দের আষাঢ় ও ভাদ্র সংখ্যা “যমুনা” পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় এবং প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় ভাদ্র, ১৩২৪ বঙ্গাব্দে (১লা সেপ্টেম্বর, ১৯১৭)। গ্রন্থের নাম “কাশীনাথ”, প্রকাশক ‘গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স’, ২০১, কর্ণওয়ালিস ষ্ট্রীট, কলকাতা।Continue Reading

একাদশী বৈরাগী গল্পটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৩২৪ বঙ্গাব্দের কার্তিক সংখ্যা ‘ভারতবর্ষ’ মাসিক পত্রে। ফাল্গুন, ১৩২৪ বঙ্গাব্দে, ‘স্বামী’ গল্পের সাথে প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। প্রকাশক, গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স, ২০১, কর্ণওয়ালিস ষ্ট্রীট, কলকাতা।Continue Reading

কমললতা উপন্যাসটি প্রথম প্রকাশিত ১৩৬৯ বঙ্গাব্দের জ্যৈষ্ঠ মাসে। প্রকাশক শ্যামাপদ সরকার; কামিনী প্রকাশালয়, ১১৫, অখিল মিস্ত্রি লের, কলিকাতা-৭০০০০৯। প্রচ্ছদ এঁকেছিলেন পার্থপ্রতিম বিশ্বাস। মুদ্রক শ্রীমথুর মোহন গাঁতাইত, কামিনী প্রিণ্টার্স, ১২, যতীন্দ্রমোহন এভিনিউ, কলিকাতা-৭০০০০৬। উপন্যাসটি শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়েরContinue Reading

কাশীনাথ গল্পটি ১৩১৯ বঙ্গাব্দের ফাল্গুন-চৈত্র সংখ্যা “সাহিত্য” পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়, সে সময় এর নাম ছিল “বামুন ঠাকুর” এবং প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় ভাদ্র, ১৩২৪ বঙ্গাব্দে (১লা সেপ্টেম্বর, ১৯১৭)। গ্রন্থের নাম “কাশীনাথ”, প্রকাশক ‘গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স’, ২০১, কর্ণওয়ালিস ষ্ট্রীট, কলকাতা।Continue Reading

‘কাশীনাথ ও অন্যান্য গল্প’ (১লা সেপ্টেম্বর, ১৯১৭) শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘কাশীনাথ’ (১৩১৯), ‘আলো ও ছায়া’ (১৩২০), বোঝা (১৩১৯), মন্দির (১৩০৯), অনুপমার প্রেম (১৩২০), বাল্যস্মৃতি (১৩২০) ও ‘হরিচরণ (১৩২১) এই সাতটি গল্পের সংকলন।Continue Reading

কোরেল প্রথম প্রকাশিত হয় ‘দেশ’ পত্রিকার ১৩৮২ বঙ্গাব্দের শারদীয় সংখ্যায়। এটি শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের বাল্যরচনা। ১৮৯৩ সালে এই রচনা তিনি আরম্ভ করেন, শেষ করেন ১৯০০ সালে। কিন্তু ‘কোরেল’ থেকে যায় অপ্রকাশিত। ‘কোরেলে’র কাহিনীর পটভূমি ইংলণ্ড। এর পাত্রপাত্রীও ইংরেজ। এরপর তিনি ‘কোরেল’ কাহিনীর অনেক পরিবর্তন করেন। পটভূমি বদলে যায়, পাত্রপাত্রীর নূতন নামকরণ হয়। এর ফলে গল্পেরও একটা নূতন নাম দেন তিনি, সে নাম ‘ছবি’।Continue Reading

‘গৃহদাহ’ শরৎচন্দ্রের এক অমর সৃষ্টি। এ উপন্যাস আবহমান বাংলার প্রণয় সঙ্কটে ভুগতে থাকা তিনজন নর-নারীর ত্রিভুজ প্রেমের আখ্যান। ‘গৃহদাহ’ উপন্যাসে শরৎচন্দ্র সমসাময়িক বাঙালির আত্মিক বৈশিষ্ট্য, পারিপার্শ্বিক অবস্থা, ব্যক্তিমানসের পারস্পরিক সম্পর্ক, তাদের প্রেম-পরিণয়, বিশ্বাসকে তুলে ধরতেContinue Reading

চন্দ্রনাথ একজন উচ্চ বংশীয় ব্রাহ্মণ। সম্প্রতি তার পিতা গত হয়েছে। সে কাশীতে তার পিতার এক পুরনো ভৃত্যের বাড়িতে উঠে। সেখানে তার সরযূর সাথে দেখা হয়। সরযূর মা সুলোচনা সেই ভৃত্যের বাড়িতে কাজ করে। চন্দ্রনাথ সরযূকেContinue Reading

১৩২০ বঙ্গাব্দের কার্তিক থেকে চৈত্র ও ১৩২১ বঙ্গাব্দে ‘যমুনা’ পত্রিকায় আংশিকভাবে প্রকাতি হয় চরিত্রহীন উপন্যাস। পরে সম্পূর্ণ গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় ১১ নবেম্বর, ১৯১৭ খৃষ্টাব্দে; কার্তিক, ১৩২৪ বঙ্গাব্দ। প্রকাশ করেন রায় এম. সি. সরকার বাহাদুর অ্যাণ্ডContinue Reading

ছবি গল্পটি ১৩১৬ বঙ্গাব্দে (১৯০৯)¬ সাহিত্যিক ও সমালোচক শ্রীসুরেশচন্দ্র সমাজপতি সম্পাদিত পূজা-বার্ষিকী (একটি শারদ প্রকাশনা) “আগমনী” পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়, এবং প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় মাঘ, ১৩২৬ বঙ্গাব্দে (১৫ই জানুয়ারি, ১৯২০)। গ্রন্থের নাম “ছবি”, প্রকাশক ‘গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স’, ২০১, কর্ণওয়ালিস ষ্ট্রীট, কলকাতা।Continue Reading

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘ছবি’ গল্পগ্রন্থটি প্রথম প্রকাশিত হয় মাঘ, ১৩২৬ বঙ্গাব্দে (১৫ই জানুয়ারি, ১৯২০)। প্রকাশক ‘গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স’, ২০১, কর্ণওয়ালিস ষ্ট্রীট, কলকাতা।Continue Reading