» CHAPTER III

CHAPTER III THE TRUANT’S RETURN HOME KANAKMAYEE and her companion silently pursued their way home. The latter was feeling extremely shy before men, and at her silence Kanak also had to remain silent. Kanak, however,Continue Reading

» CHAPTER II

CHAPTER II THE TWO COUSINS THE rays of the setting sun had vanished from the tops of the cocoanut palms. But night had not yet descended on the earth. It was at this time thatContinue Reading

» CHAPTER I

CHAPTER I THE DRAWERS OF WATER THERE is a small village on the river Madhumati. On account of its being the residence of wealthy zemindars it is regarded as a village of importance. One ChaitraContinue Reading

» PREFACE

Strangely enough, Bengal’s first great novelist, like Bengal’s first great modern poet, made his debut in the field of literature in the English language. Bankim Chandra Chatterjee was only twenty-seven when he won a permanentContinue Reading

» RAJMOHAN’S WIFE

“Rajmohan’s Wife” by Bankimchandra Chattopadhyay is the author’s only English novel as well as he went on to write Bengali novels and poetry including India’s national song Vande Mataram. Here is the brief from theContinue Reading

» » পরিশিষ্ট

আমাদের পূর্বপরিচিত বন্ধুদ্বয় রামচাঁদ ও শ্যামচাঁদ ইতিপূর্বেই পলাইয়া নলডাঙ্গায় বাস করিতেছিলেন। সেখানে একখানি আটচালায় বসিয়া কথোপকথন করিতেছেন। রা। কেমন হে ভায়া! মহম্মদপুরের খবরটা শুনেছ? শ্যা। আজ্ঞে হাঁ-সে ত জানাই ছিল। গড়—টড় সব মুসলমানে দখল করেContinue Reading

» » চতুর্বিংশতিতম পরিচ্ছেদ

শ্রী সন্ধ্যার পর জয়ন্তীকে নিভৃতে পাইয়া জিজ্ঞাসা করিল, “জয়ন্তী! সেই গোলন্দাজ কে?”জ। যাহাকে মহারাজ কাটিয়া ফেলিয়াছেন?শ্রী। হাঁ, তুমি মহারাজকে কাটিতে নিষেধ করিয়াছিলে কেন?জ। সন্ন্যাসিনীর জানিয়া কি হইবে?শ্রী। না হয় একটু চোখের জল পড়িবে! তাহাতে সন্ন্যাসধর্মContinue Reading

» » ত্রয়োবিংশতিতম পরিচ্ছেদ

যোদ্ধৃগণ জয়ধ্বনি করিতে করিতে শ্রেণীবদ্ধ হইয়া, যথায় মঞ্চপার্শ্বে সীতারাম, জয়ন্তী ও শ্রীর মহাগীতি শুনিতেছিলেন, সেইখানে আসিয়া জয়ধ্বনি করিল।রঘুবীর মিশ্র জিজ্ঞাসা করিল, “মহারাজের কি হুকুম? আজ্ঞা পাইলে আমরা এই কয় জন নেড়া মুণ্ডকে হাঁকাইয়া দিই |”সীতারামContinue Reading

» » দ্বাবিংশতিতম পরিচ্ছেদ

পাঠককে বলিতে হইবে না যে, দুর্গমধ্যেই সিপাহীরা বাস করিত। ইহাও বলা গিয়াছে যে, সিপাহী সকলই দুর্গ ছাড়িয়া পলাইয়াছে, কেবল জন পঞ্চাশ নিতান্ত প্রভুভক্ত ব্রাহ্মণ ও রাজপুত পলায় নাই। তাহারা বাছা বাছা লোক-বাছা বাছা লোক নহিলেContinue Reading

» » একবিংশতিতম পরিচ্ছেদ

গঙ্গারাম গেল, রমা গেল, শ্রী গেল, জয়ন্তী গেল, চন্দ্রচূড় গেল, চাঁদশাহ গেল। তবু সীতারামের চৈতন্য নাই।বাকি মৃণ্ময় আর নন্দা। নন্দা এবার বড় রাগিল—আর পতিভক্তিতে রাগ থামে না। কিন্তু নন্দার আর সহায় নাই। এক মৃণ্ময় মাত্রContinue Reading

» » বিংশ পরিচ্ছেদ

জয়ন্তী প্রসন্নমনে মহম্মদপুর হইতে নির্গত হইল।দুঃখ কিছুই নাই-মনে বড় সুখ। পথে চলিতে চলিতে মনে মনে ডাকিতে লাগিল— “জয় জগন্নাথ! তোমার দয়া অনন্ত। তোমার মহিমার পার নাই! তোমাকে যে না জানে, যে না ভাবে, সেই ভাবেContinue Reading

» » ঊনবিংশ পরিচ্ছেদ

রাজবাড়ীর অন্তঃপুরের কথা বাহিরে যায় বটে, কিন্তু কখনও ঠিক ঠিক যায় না। স্ত্রীলোকের মুখে মুখে যে কথাটা চলিয়া রটিতে থাকে, সেটা কাজেই মুখে মুখে বড় বাড়িয়া যায়। বিশেষ সেখানে একটুখানি বিস্ময়ের গন্ধ থাকে, সেখানে বড়Continue Reading

» » অষ্টাদশ পরিচ্ছেদ

আজ জয়ন্তীর বেত্রাঘাত হইবে। রাজ্যে ঘোষণা দেওয়া হইয়াছে যে, তাহাকে বিবস্ত্রা করিয়া বেত্রাঘাত করা হইবে। প্রভাত হইতে লোক আসিতে আরম্ভ করিল। বেলা অল্প হইতেই দুর্গ পরিপূর্ণ হইল, আর লোক ধরে না। ক্রমে ঠেসাঠেসি ঘেঁসাঘেঁসি পেষাপেষিContinue Reading

» » সপ্তদশ পরিচ্ছেদ

রা। ভয়ানক ব্যাপার! লোক অস্থির হ’য়ে উঠলো।শ্যা। তাই ত দাদা। আর তিলার্ধ এ রাজ্যে থাকা নয়।রা। তা তুমি ত আজ কত দিন ধ’রে যাই যাই ক’চ্ছো—যাও নি যে?শ্যা। যাওয়ারই মধ্যে, মেয়ে ছেলে সব নলডাঙ্গা পাঠিয়েContinue Reading

» » ষোড়শ পরিচ্ছেদ

সেই দিন দৈবগতিকে চিত্তবিশ্রামের দ্বারদেশে এক জন ভৈরবী আসিয়া দর্শন দিল। এখন চিত্তবিশ্রাম ক্ষুদ্র প্রমোদগৃহ হইলেও রাজগৃহ; জনকত দ্বারবানও দ্বারদেশে আছে। ভৈরবী দ্বারবানদিগের নিকট পথ ভিক্ষা করিল।দ্বারবানেরা বলিল, “এ রাজবাড়ী—এখানে একটি রাণী থাকেন। কাহারও যাইবারContinue Reading

» » পঞ্চদশ পরিচ্ছেদ

চুরি বন্ধ হইল, কিন্তু টাকার তবু কুলান হয় না। রাজ্যের অবস্থা রাজাকে বলা নিতান্ত আবশ্যক, কিন্তু রাজাকে পাওয়া ভার, পাইলেও কথা হয় না। চন্দ্রচূড় সন্ধানে সন্ধানে ফিরিয়া আবার একদিন রাজাকে ধরিলেন-বলিলেন, “মহারাজ! একবার কথায় কর্ণপাতContinue Reading

» » চতুর্দ্দশ পরিচ্ছেদ

যে কথাটা চন্দ্রচূড় রাজাকে জানাইতে ইচ্ছা করিয়াছিলেন, তাহা এই। যত বড় রাজ্য হউক না কেন, আর যত বড় রাজা হউক না কেন, টাকা নইলে কোন রাজ্যই চলে না। আমরা একালে দেখিতে পাই, যেমন তোমার আমারContinue Reading

» » ত্রয়োদশ পরিচ্ছেদ

যে দিন রমা মরিল, সে দিন সীতারাম আর চিত্তবিশ্রামে গেলেন না। এখনও তত দূর হয় নাই। যখন সীতারাম রাজা না হইয়াছিলেন, তখন আবার শ্রীকে না দেখিয়াছিলেন, তখন সীতারাম রমাকে বড় ভালবাসিতেন–নন্দার অপেক্ষাও ভালবাসিতেন। সে ভালবাসাContinue Reading

» » দ্বাদশ পরিচ্ছেদ

“এবার এলেই তোমাকে দেখিতে আসিবেন,” এই কথা বলিয়া নন্দা রমাকে আশ্বাস দিয়া আসিয়াছিল। সেই আশ্বাসে রমা কোন রকমে বাঁচিয়াছিল-কিন্তু আর বুঝি বাঁচে না। নন্দা তাহাকে যে আশ্বাসবাক্য দিয়া আসিয়াছে, নন্দাও তাহা জপমালা করিয়াছিল, কিন্তু রাজাকেContinue Reading