কলেজ ত্যাগ করার পর শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ভাগলপুর শহরের খঞ্জরপুর পল্লীতে তাঁর প্রতিবেশী বিভূতিভূষণ ভট্টের বাড়িতে একটি সাহিত্যসভার আয়োজন করেছিলেন। এই সময় তিনি বেশ কিছু গল্প-উপন্যাস রচনা করেন, যেগুলি বিভূতিভূষণ ভট্টের বাড়িতে থাকত। শরৎচন্দ্রের বাল্যবন্ধু সাহিত্যিকContinue Reading

বিরাজবৌ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত একটি জনপ্রিয় উপন্যাস। ভারতবর্ষ পত্রিকায় ১৩২০ বঙ্গাব্দের পৌষ ও মাঘ সংখ্যায় উপন্যাসখানি প্রকাশিত হয়। বিরাজবৌ উক্ত পত্রিকায় প্রকাশিত শরৎচন্দ্রের প্রথম উপন্যাস। ১৩২১ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসে (২রা মে, ১৯১৪ খ্রিস্টাব্দ) গুরুদাস চট্টোপাধ্যায়Continue Reading

বিন্দুর ছেলে গল্পটি ১৩২০ বঙ্গাব্দের বৈশাখ সংখ্যা “যমুনা” পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় এবং প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় শ্রাবণ, ১৩২১ বঙ্গাব্দে (৩রা জুলাই, ১৯১৪)। গ্রন্থের নাম “বিন্দুর ছেলে ও অন্যান্য গল্প”, প্রকাশক ‘গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স’,Continue Reading

রামের সুমতি গল্পটি ১৩১৯ বঙ্গাব্দের ফাল্গুন-চৈত্র সংখ্যা “যমুনা” পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় এবং প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় শ্রাবণ, ১৩২১ বঙ্গাব্দে (৩রা জুলাই, ১৯১৪)। গ্রন্থের নাম “বিন্দুর ছেলে ও অন্যান্য গল্প”, প্রকাশক ‘গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স’,Continue Reading

পথ-নির্দেশ গল্পটি ১৩২০ বঙ্গাব্দের বৈশাখ সংখ্যা “যমুনা” পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় এবং প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় শ্রাবণ, ১৩২১ বঙ্গাব্দে (৩রা জুলাই, ১৯১৪)। গ্রন্থের নাম “বিন্দুর ছেলে ও অন্যান্য গল্প”, প্রকাশক ‘গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স’, ২০১,Continue Reading

পরিণীতা শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত বাংলা উপন্যাস। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৩২০ বঙ্গাব্দের ফাল্গুন সংখ্যা ‘যমুনা’য় এবং ১৯১৪ সালের ১০ই আগস্ট প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। বিংশ শতাব্দীর প্রথম সময়ের ভারতের কলকাতার পটভূমিতে উপন্যাসটি রচিত হয়। এরContinue Reading

১৩২১ বঙ্গাব্দের বৈশাখ ও শ্রাবণ সংখ্যা ‘ভারতবর্ষ’ মাসিক পত্রে ‘পণ্ডিত মশাই’ প্রথম প্রকাশিত হয়। অতঃপর, একই অব্দের ভাদ্রের শেষ বা আশ্বিনের শুরুতে (১৫ই সেপ্টেম্বর, ১৯১৪ খৃষ্টাব্দ) গ্রন্থাকারে প্রথম প্রকাশিত হয়। ১৯১৪ সালের প্রাক্কালে, যখন বঙ্গেরContinue Reading

দর্পচূর্ণ গল্পটি ১৩২১ বঙ্গাব্দের কার্তিক সংখ্যা “ভারতবর্ষ” পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় এবং প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় অগ্রহায়ণ, ১৩৩২ বঙ্গাব্দে (১২ই জুলাই, ১৯১৫)। গ্রন্থের নাম “মেজদিদি ও অন্যান্য গল্প”, প্রকাশক ‘গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স’, ২০১, কর্ণওয়ালিসContinue Reading

মেজদিদি গল্পটি ১৩২১ বঙ্গাব্দের ভাদ্র সংখ্যা “ভারতবর্ষ” পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় এবং প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় অগ্রহায়ণ, ১৩৩২ বঙ্গাব্দে (১২ই জুলাই, ১৯১৫)। গ্রন্থের নাম “মেজদিদি ও অন্যান্য গল্প”, প্রকাশক ‘গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স’, ২০১, কর্ণওয়ালিসContinue Reading

আঁধারে আলো গল্পটি ১৩২১ বঙ্গাব্দের মাঘ সংখ্যা “ভারতবর্ষ” পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় এবং প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় অগ্রহায়ণ, ১৩৩২ বঙ্গাব্দে (১২ই জুলাই, ১৯১৫)। গ্রন্থের নাম “মেজদিদি ও অন্যান্য গল্প”, প্রকাশক ‘গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স’, ২০১,Continue Reading

পল্লী-সমাজ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত উপন্যাস। এই উপন্যাসে মোট উনিশটি পরিচ্ছেদ রয়েছে। এর প্রথম নয়টি পরিচ্ছেদ ১৩২২ বঙ্গাব্দের আশ্বিন, অগ্রহায়ণ ও পৌষ সংখ্যা ‘ভারতবর্ষ’ মাসিক পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। এই নয়টি পরিচ্ছেদে উপন্যাসটি শেষ করার কথা ভাবলেওContinue Reading

চন্দ্রনাথ একজন উচ্চ বংশীয় ব্রাহ্মণ। সম্প্রতি তার পিতা গত হয়েছে। সে কাশীতে তার পিতার এক পুরনো ভৃত্যের বাড়িতে উঠে। সেখানে তার সরযূর সাথে দেখা হয়। সরযূর মা সুলোচনা সেই ভৃত্যের বাড়িতে কাজ করে। চন্দ্রনাথ সরযূকেContinue Reading

‘বৈকুণ্ঠ মজুমদার ব্যবসায়ী লোক, খুব সৎভাবে পরিশ্রমের মাধ্যমে তাঁর ধ্বংসপ্রায় মুদি দোকানকে বড় আড়তে পরিণত করেন তিনি। বৈকুণ্ঠের দুই ছেলে গোকুল এবং বিনোদ। গোকুল তাঁর প্রথম স্ত্রীর সন্তান, আর দ্বিতীয় স্ত্রীর সন্তান হচ্ছে বিনোদ। গোকুলContinue Reading

অরক্ষণীয়া উপন্যাসটি প্রথম পুস্তকাকারে প্রকাশিত হয় ১৯১৬ খৃষ্টাব্দে। অরক্ষণীয়া সেই সময়কার গোঁড়া হিন্দু সমাজব্যবস্থার প্রতি লেখকের এক নিদারুণ কটাক্ষ। যে সমাজ ত্রয়োদশবর্ষীয়া মেয়েকে আইবুড়ো মনে করে, সমাজের কলঙ্ক মনে করে কিন্তু আগ বাড়িয়ে কেউ তারContinue Reading

শ্রীকান্ত শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত একটি জীবনচরিত মূলক উপন্যাস। তিনি এই উপন্যাসটি মোট চার খণ্ডে সমাপ্ত করেন। চারটি খণ্ড একসাথে লিখেন নি। যথাক্রমে ১৯১৭, ১৯১৮, ১৯২৭ এবং ১৯৩৩ সালে চারটি খণ্ড লেখা শেষ করেন। প্রথম পর্ব,Continue Reading

১৩২১ বঙ্গাব্দের বৈশাখ সংখ্যা ‘যমুনা’য় ‘নিষ্কৃতি’র প্রথম অংশ ‘ঘর-ভাঙা’ নামে প্রথম প্রকাশিত হয়। পরে এর সম্পূর্ণ পুনরায় ১৩২৩ বঙ্গাব্দের ভাদ্র, কার্তিক ও পৌষ সংখ্যা ‘ভারতবর্ষ’ পত্রে প্রকাশিত হয়। অগ্রহায়ণ সংখ্যায় নিষ্কৃতি প্রকাশিত হয়নি। ১লা জুলাই,Continue Reading

কাশীনাথ গল্পটি ১৩১৯ বঙ্গাব্দের ফাল্গুন-চৈত্র সংখ্যা “সাহিত্য” পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়, সে সময় এর নাম ছিল “বামুন ঠাকুর” এবং প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় ভাদ্র, ১৩২৪ বঙ্গাব্দে (১লা সেপ্টেম্বর, ১৯১৭)। গ্রন্থের নাম “কাশীনাথ”, প্রকাশক ‘গুরুদাস চট্টোপাধ্যায়Continue Reading

আলো ও ছায়া গল্পটি ১৩২০ বঙ্গাব্দের আষাঢ় ও ভাদ্র সংখ্যা “যমুনা” পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় এবং প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় ভাদ্র, ১৩২৪ বঙ্গাব্দে (১লা সেপ্টেম্বর, ১৯১৭)। গ্রন্থের নাম “কাশীনাথ”, প্রকাশক ‘গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স’, ২০১,Continue Reading

বোঝা গল্পটি ১৩১৯ বঙ্গাব্দের কার্তিক-পৌষ সংখ্যা “যমুনা” পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় এবং প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় ভাদ্র, ১৩২৪ বঙ্গাব্দে (১লা সেপ্টেম্বর, ১৯১৭)। গ্রন্থের নাম “কাশীনাথ”, প্রকাশক ‘গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স’, ২০১, কর্ণওয়ালিস ষ্ট্রীট, কলকাতা।Continue Reading

বাল্য-স্মৃতি গল্পটি ১৩১৯ বঙ্গাব্দের মাঘ সংখ্যা “সাহিত্য” পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় এবং প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় ভাদ্র, ১৩২৪ বঙ্গাব্দে (১লা সেপ্টেম্বর, ১৯১৭)। গ্রন্থের নাম “কাশীনাথ”, প্রকাশক ‘গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স’, ২০১, কর্ণওয়ালিস ষ্ট্রীট, কলকাতা। উল্লেখ্য,Continue Reading